দিনে ১০ বারের বেশি মূত্র ত্যাগ কিন্তু কোনো জটিল রোগের ইঙ্গিত

 মূত্রত্যাগের মাধ্যমে মানুষের শরীরের অনেক বিষাক্ত পদার্থ বেরিয়ে যায় বলেই মানুষ সুস্থ থাকে। কিন্তু কোনো কিছুই বেশি বাড়াবাড়ি তো ভালো না। মূত্রত্যাগের ক্ষেত্রেও তাই। দিনে দেড় লিটার জল পান করা স্বাভাবিক। আর সেক্ষেত্রে দিনে ৬/৭ বার মূত্রত্যাগটাও স্বাভাবিক। একটু হিসেব করে দেখতে হলে তার থেকে বেশি মূত্রত্যাগ আমাদের হচ্ছে কিনা! অন্তত দিনে যদি ১০ বারের বেশি মূত্রত্যাগ হয়,তা কিন্তু যথেষ্ট এলারমিং। সে ক্ষেত্রে শরীরের কোনো জটিল রোগের ইঙ্গিত বহন করে এটা। কি কি রোগের কারণে এমন হতে পারে? 

১) ডায়াবেটিস: ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ। আর এই রোগ যে কোনও বয়সের মানুষের যে কোনও সময়ই হতে পারে এবং ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়াটাও এই রোগের লক্ষণ।

২) কিডনি বা ইউরেটিক স্টোন: বার বার প্রস্রাব হওয়া কিডনি স্টোনের উপসর্গ হতে পারে। কিডনিতে স্টোন হলে ঘন-ঘন প্রস্রাবের বেগ আসে। তাই এই সমস্যা দেখা দিলে ফেলে না-রেখে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। 

৩) ইউটিআই (ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন): এই সংক্রমণ মহিলাদের মধ্যে বেশ সাধারণ। কিন্তু এই রোগ পুরুষদের মধ্যেও দেখা দিতে পারে। এই সংক্রমণের একটি লক্ষণ হল ঘন ঘন প্রস্রাব। এবং প্রস্রাব করার সময় জ্বালা অনুভব করা। সেই ক্ষেত্রে একবার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়।

Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Popular News

Latest News

Donec mi nisi, faucibus id enim id, ultrices fringilla felis. Praesent dictum mauris sit amet metus bibendum pulvinar. Nullam odio nisl, elementum a sodales sit amet, lobortis imperdiet lectus. Praesent id feugiat odio. Nulla facilisi. Vivamus neque libero, sagittis et molestie quis, rutrum auctor neque.

Donec mi nisi, faucibus id enim id, ultrices fringilla felis. Praesent dictum mauris sit amet metus bibendum pulvinar. Nullam odio nisl, elementum a sodales sit amet, lobortis imperdiet lectus. Praesent id feugiat odio. Nulla facilisi. Vivamus neque libero, sagittis et molestie quis, rutrum auctor neque.

Donec mi nisi, faucibus id enim id, ultrices fringilla felis. Praesent dictum mauris sit amet metus bibendum pulvinar. Nullam odio nisl, elementum a sodales sit amet, lobortis imperdiet lectus. Praesent id feugiat odio. Nulla facilisi. Vivamus neque libero, sagittis et molestie quis, rutrum auctor neque.