শেষ পর্যন্ত সমস্ত আশঙ্কাকে সত্যিই প্রমাণ করে প্রায় মধ্য রাতে দানা ঢুকে পড়লো ওড়িশা ভূখন্ডে। এই প্রক্রিয়া চলবে ৮ থেকে ১০ ঘন্টা। আর তার জেরেই চলেছে বৃষ্টি সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া। যেমনটা আশঙ্কা করা হয়েছিল, ঠিক তেমনই হচ্ছে। যত আলো ফুটছে, তত পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টির দাপট বাড়ছে। উপকূলবর্তী দুই জেলা পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় দুর্যোগের আশঙ্কা সবথেকে বেশি। কলকাতায় যে র্যাডার আছে, সেই র্যাডার চিত্র অনুযায়ী, পূর্ব মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। ভারী বৃষ্টি কলকাতাতেও। বাংলায় এখন পর্যন্ত ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতির কোনো খবর না পাওয়া গেলেও অনেক গাছ ভেঙেছে।
ওড়িশায় ক্ষয়-ক্ষতির খবর পাওয়া হচ্ছে। বিপর্যয়ের রাতের পরে সকাল এল। ওড়িশার ধামরায় রীতিমতো তাণ্ডব চালিয়েছে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে। সঙ্গে বইছে ঝোড়ো হাওয়া। উপড়ে গিয়েছে গাছ। এমনকী পেট্রোল পাম্পের যে মেশিন থাকে, সেটাও উপড়ে পড়ে গিয়েছে। ওড়িশার ভদ্রকে বৃষ্টির সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া বইছে। প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে ধামরায়। সঙ্গে বইছে ঝোড়ো হাওয়া। বিভিন্ন জায়গায় উপড়ে পড়েছে গাছ। অন্ধকারের মধ্যেই ঝোড়ো হাওয়ার শব্দ শোনা যাচ্ছে। ভদ্রকেও ভারী বৃষ্টির সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া বইছে। বিভিন্ন জায়গায় রাস্তায় উপড়ে পড়েছে গাছ। ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’-র প্রভাবে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে আজ ভারী বৃষ্টি চলবে। চারটি জেলায় লাল সতর্কতাও জারি করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, সকালের ঝোড়ো হাওয়ার বেগ বেশি থাকবে।