নিয়োগের অস্বচ্ছতা ও দুর্নীতির অভিযোগে রাজ্যে ২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি বাতিলের ঘোষণা করেছিল দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ। তারপরে এই নিয়ে বহু আলাপ আন্দোলন হয়েছে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রাজ্য ওই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে। যায় উচ্চ-আদালতে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ-এসএসসিও এই মামলার পার্টি। মামলার পার্টি আন্দোলনকারী চাকরিপ্রার্থী ও সংগ্রামী যৌথ মঞ্চও। ইতিমধ্যেই দিল্লি পৌঁছেছে সব পক্ষ। আর কিছুক্ষনের মধ্যেই শুরু হবে শুনানি। এর আগে মামলাটি শুনছিলেন সুপ্রিম কোর্টের তৎকালীন বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ। ওই বেঞ্চ চাকরি বাতিলের নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। ফলত, আজ সকলের নজর সুপ্রিম কোর্টের দিকে।
২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল হবে নাকি অন্য কোনও রায় দেবে শীর্ষ আদালত? আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থী অভিষেক সেন বলেন, “প্রধান বিচারপতি মামলা সংক্ষিপ্ত করে দিয়েছেন। আমরা আশা করব তাঁরা যোগ্য-অযোগ্যদের সঠিক বিভাজন করে অযোগ্যদের তালিকা পাঠানো হবে।” এখন প্রশ্ন, এই যোগ্য ও অযোগ্য নির্ধান করা নিয়েই রয়েছে জটিলতা। এখন দেখার শেষ পর্যন্ত কি দাঁড়ায়!!