‘মহালয়া’ আসলে পিতৃপক্ষ ও মাতৃপক্ষের সন্ধিস্থল

বাঙালির শ্রেষ্ঠ ধৰ্মীয় তথা সামাজিক উৎসব হলো শারদীয়া উৎসব। এই উৎসবের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গি ভাবে যুক্ত ‘মহালয়া’ শব্দটি। সাধারণভাবে দেবি পক্ষের সূচনায় আমরা রেডিওতে মহিষাসুরমর্দিনী গীতি-আলেখ্য শুনেই বুঝতে পারি যে আজ মহালয়া। আর এদিনটিই পিতৃপুরুষের তর্পণের জন্য নির্দিষ্ট। মহালয়া আমাদের পুরাণ, ধর্ম, কাব্য – সব কিছুতেই জড়িয়ে রয়েছে। এই সময়ে পিতৃলোকস্থিত পিতৃপুরুষের তৃষ্ণা নিবারণের জন্য মর্ত্য থেকে তাঁদের উদ্দেশ্যে জল দান করা হয়। এই পর্যন্ত ইতিহাসতে স্পষ্ট। কিন্তু প্রশ্ন -‘মহালয়া’ কেন? সহজ করে বলা যায়, এদিনটিতে সারাদিন অমাবস্যা, সারাদিন পিতৃপক্ষ। এই পিতৃপক্ষের অবসান হয়ে, অমাবস্যা পেরিয়ে পরের দিন আসে বহু প্রতীক্ষিত দেবীপক্ষ। এ এক মহালগ্নের প্রারম্ভ বলে মনে করা হয়। দেবীপক্ষে দেবীর আরাধনা হয়, পূজা হয়। স্বয়ং দেবীই তখন সাধারণের কাছে এক মহান অবলম্বন, এক মহান আশ্রয় হিসেবে বিবেচিত হন। সেই মহান আশ্রয়ে এসে পৌঁছনোর বা সেই মহালগ্নে উত্তরণের সময়টির নাম তাই ‘মহালয়া’। মহালয়ার অপরিহার্য অঙ্গ তর্পন। তর্পন অর্থ অর্পণ করা। তর্পণ কথার অর্থ হল, যাতে অন্যের তৃপ্তি হয় সেই উদ্দেশ্যে জলদান। তর্পণ তাই শুধু পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যেই নয়, সর্বভূতের উদ্দেশেই করতে হয়। তর্পণের মন্ত্রের ভিতরই নিহিত রয়েছে সেই নির্দেশ- আব্রহ্মস্তম্বপর্যন্তং দেবর্ষিপিতৃমানবাঃ।তৃপ্যন্ত পিতরঃ সর্বে মাতৃমাতামহোদয়ঃ।।আব্রহ্মস্তম্বপর্যন্তং জগৎ তৃপ্যতু। অর্থাৎ, দেবগণ, ঋষিগণ, পিতৃগণ, নরগণ – ব্রহ্মা হইতে তৃণশিখা পর্যন্ত সমস্ত জগৎ আমা কর্তৃক প্রদত্ত অন্নজলে তৃপ্তিলাভ করুন। এই হল তর্পণের গূঢ় কথা। যেহেতু পিতৃপক্ষে পিতৃলোক ও মনুষ্যলোক কাছাকাছি চলে আসে, তাই ধারণা করা হয়, এই সময়কালে যদি পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণ অর্থাৎ জলদান করা হয়, তবে তা তাঁদের কাছে সহজে পৌঁছায়। যার মহাপ্রকাশ পিতৃপক্ষের শেষ দিনটিতে অর্থাৎ মহালয়ায়। এই কারণেই পিতৃপক্ষের অবসানে মানুষ তর্পণে রত হন।

ফের আন্দোলনে বাংলাদেশের ছাত্র সমাজ

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের কারণ বাংলাদেশের কোটা বিরোধী তীব্র ছাত্র আন্দোলন। এবার সেই ছাত্র আন্দোলনের মুখে পড়লেন মহম্মদ উইনুস।সোমবার থেকে, সরকারি চাকরির বয়সসীমা ৩১ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ করার দাবিতে ফের ঢাকার রাজপথে নতুন করে শুরু হল আন্দোলন। জুলাই-অগস্টের রাজনৈতিক অস্থিরতা থেকে এখনও মুক্ত হতে পারেনি বাংলাদেশ। তার মধ্যেই বিক্ষোভের মুখে পড়তে হল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে। ঠিক পুজোর আগে এই আন্দোলনে যথেষ্ট উদ্বিগ্ন ওই দেশের হিন্দু সমাজ। এবার আন্দোলনের অভিমুখ মহম্মদ ইউনুস। স্বাভাবিক কারণেই প্রশ্ন উঠেছে, ইউনুসের পরিনাম কী হাসিনা হতে চলেছে?সোমবার সকালে ঢাকার শাহবাগে, জাতীয় জাদুঘরের সামনে জড়ো হন আন্দোলনকারীরা। সেখান থেকে মিন্টো রোডে অবস্থিত প্রধান উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুসের সরকারি বাসভবন, ‘যমুনা’র দিকে পদযাত্রা করে তারা। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমগুলির প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে সভা-সমাবেশে করার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল বাংলাদেশি পুলিশ। সেই নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ‘যমুনা’ প্রাঙ্গণ দখল করার চেষ্টা করে আন্দোলনকারীরা। মিছিল এগোতে থাকলে, সেখানে মোতায়েন পুলিশকর্মীরা বিক্ষোভকারীদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। পুলিশ এবং আন্দোলনকারীদের মধ্যে ধস্তাধস্তির শুরু হয়। শেষ পর্যন্ত বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে, কাঁদানে গ্যাসের শেল ও রবারের বুলেট ছোড়ে পুলিশ। বাংলাদেশের আন্দোলন মানেই এখন উগ্র আন্দোলনে রূপ নেয়। কূটনৈতিক মহলের ধারণা এই আন্দোলনের পিছনে আছে উগ্র পাকিস্তানপন্থী জামাত গোষ্ঠী। এখন সকলেই তাকিয়ে সেই আন্দোলনের দিকে।

৫৬ বছর তুষার ঘুমে ছিল ওই বিমানটি

খবরটা ভারতীয় ইতিহাসে খুবই মর্মান্তিক। কিন্তু ৫৬ বছর পরে সে মর্মান্তিক ঘটনার কিছুটা উদ্ধার হয়েছে। ভারতের বায়ু সেনার ইতিহাসে একটা মর্মান্তিক দিন ছিল ১৯৬৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি। ১০২ জন সেনা জওয়ানকে নিয়ে হিমাচল প্রদেশের রোটাং পাশে নিখোঁজ হয়ে যায় বায়ু সেনার এএন-১২ এয়ারক্র্যাফট। বহু অনুসন্ধানের পরও তার কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। দীর্ঘ ৫৬ বছর তুষার ঘুমে থাকার পর অবশেষে জেগে উঠল অভিশপ্ত সেই বিমান। শুধু তাই নয়, বিমানের ধ্বংসাবশেষের পাশাপাশি উদ্ধার হয়েছে ৪ যাত্রীর দেহ। সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৯৬৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি চণ্ডীগড় থেকে লেহতে যাচ্ছিল বিমানটি। পথে হিমাচল প্রদেশের লাহুল জেলায় প্রতিকূল আবহাওয়ার জেরে ভেঙে পড়ে সেটি। দুর্ঘটনাটি ঘটে চন্দ্রভাগা-১৩ পর্বতশৃঙ্গের কাছে এক গ্লেসিয়ারে। ঘটনার ৫৬ বছর পর গত সোমবার ওই অঞ্চলে ৪টি দেহ উদ্ধারের তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে। সেই বিমান উদ্ধারের জন্য এর আগে বহুবার চেষ্টা করা হয়েছে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে। ২০০৩ সালে অটলবিহারী বাজপেয়ী ইন্সটিটিউট অফ মাউন্টেনিয়ারিং অভিযান চালানো সময় প্রথম ওই বিমানের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করে। তার পর থেকে ২০০৫, ০৬, ১৯ সালে দফায় দফায় ওই অঞ্চলে অভিযান চালায় সেনাবাহিনী। তবে দুর্গম ওই অঞ্চলে পৌঁছতে পারেনি কেউ। শেষে ২০১৯ সালে অভিযান চালানোর সময় ৫টি দেহ উদ্ধার করা হয়। অবশেষে সেখান থেকে আরও ৪টি দেহ উদ্ধার করা হল। জানা যাচ্ছে, দীর্ঘ বছর ধরে সেখানে পড়ে থাকার জেরে দেহগুলিতে পচন ধরেছে। এই অবস্থায় দেশবাসীর মধ্যে গভীর শোকের আবহাওয়া তৈরী হয়েছে।

রক্ত-মাংসের দুর্গার বিচারের পথ চেয়ে আছে লন্ডনের ‘আদ্যাশক্তি’ পুজো কমিটি

বাংলা, ভারত ছাড়িয়ে এখন বিশ্বের বহু দেশে খুবই ঘটা করে দুর্গাপুজো হয়। প্রবাসী বাঙালিদের এক মহা মিলন উৎসবে পরিণত হয় পুজোর কয়েকটা দিন। শোনা যায় মাতৃভাষায় কথা। ব্রিটেনের ৬৪টি পুজোর মধ্যে আদিশক্তির পুজোর আকর্ষণ এখানকার আড্ডা, ঠিক যেন বাঙালির বৈঠকখানা। আট বছর ধরে দুর্গা পুজোর আনন্দে হাত পাকিয়েছে অবাঙালিরাও। সেই নবরাত্রি থেকে শুরু হয়ে ডান্ডিয়া উৎসব পার করে উৎসব শেষ হয় সিঁদুর খেলে মিষ্টিমুখে। ষষ্ঠীর বোধনের আয়োজনের মধ্য দিয়ে উমার আগমন হয় হান্সলোর বাঙালির ঘরে।’আদ্যাশক্তি’ কমিটির পুজো বেশি প্রাচীন না হলেও ব্রিটানের এক অন্যতম পুজো। সারা বছর প্রবাসী বাঙালিরা অপেক্ষা করেন এই কয়েকটা দিনের জন্য। অন্যান্য বছরের মতো এ বছরও চলেছে আয়োজন। আয়োজন নিয়ে কোনো ঘাটতি নেই, ঘাটতি আছে মনের কোনে। সপ্তমীর পুজো হয়ে অষ্টমীর অঞ্জলি, সন্ধি পুজো, প্রসাদ বিতরণ, সবেতেই থাকে আদিশক্তির ভালোবাসার ছোঁয়া। পুজো উদ্যোক্তাদের সৌজন্য বিনিময়ে ক্লান্তি নেই। এক এক করে লন্ডনের বিভিন্ন শহরের বাঙালিরা পাড়ি জমায় ক্যামফোর্ড কলেজ হলের মণ্ডপে। উইক ডেস কিংবা উইকেন্ডে। পাঁচ দিনের আড্ডার পাশাপাশি সংস্কৃতিক সন্ধ্যাগুলোও জমজমাট। নাচ, গান, নাটকে টেক্কা দিচ্ছে একে অপরকে। আদিশক্তির পুজো কমিটির মেম্বাররা দাবি করেন, এবছরও তার ব্যাতিক্রম হবে না। কিন্তু উদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সব কিছুর পরেও তারা ম্রিয়মান তিলোত্তমাকে নিয়ে। তারা রক্ত মাংসের দুর্গার বিচারের পথ চেয়ে আছেন।

নদীতে ভেসে যাওয়া হস্তি শাবককে উদ্ধার করলো স্থানীয় মানুষেরা

এমনিতেই দুই বঙ্গের প্রায় সব নদীতেই জল উর্দ্ধ সীমার অনেক উপরে। সেই অবস্থাতেই উত্তরবঙ্গে ঘটলো অঘটন। জলঢাকা নদীতে ভেসে এল হস্তি শাবক। গ্রামবাসী ও বনদফতরের তৎপরতায় উদ্ধার করা হয়েছে। হস্তিশাবকটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যায় ডুয়ার্সের জলঢাকা নদী থেকে উদ্ধার হয় ওই হস্তিশাবকটি। বনদপ্তরে কর্মীরা বলেন, স্থানীয় মানুষেরা তৎপর না হলে কিছুতেই বাঁচানো যেত না ওই হাতির বাচ্চাকে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন,প্রথমে হস্তিশাবকটিকে ভেসে যেতে দেখেন নাগরাকাটা বস্তি এলাকার বাসিন্দারা। এরপর তাঁরা সেখান থেকে হস্তিশাবকটিকে উদ্ধার করেন। পরবর্তীতে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় নাগরাকাটা থানার পুলিশ। খবর পেয়ে চালসা রেঞ্জের রেঞ্জার প্রকাশ থাপা সহ বনকর্মীরাও ঘটনাস্থলে পৌঁছান। এরপর তাঁরা হস্তিশাবকটিকে উদ্ধার করে লাটাগুড়ি প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে নিয়ে যায়। প্রথমে কিন্তু হস্তি শাবকটিকে উদ্ধার করার চেষ্টা করেও তীব্র জল স্রোতের জন্য তা তারা কররে পারেন নি। জলঢাকা নদীর জলস্রোতে ভাসতে ভাসতে হস্তি শাবকটি নাগারাকাটা বস্তি এলাকায় চলে আসে। এরপর নাগরাকাটা বস্তি এলাকার বাসিন্দারা হস্তিশাবকটিকে দেখে সেটিকে উদ্ধার করে বনদফতরকে খবর দেয়। যেহেতু হস্তিশাবকটি নদীতে ভেসে এসেছিল যে কারণে হস্তিশাবকটির গায়ে আঘাত লেগেছে বলে জানা গিয়েছে।

সাঁতরাগাছি কল্পতরু স্পোর্টিং ক্লাবের পুজোর থিম – অনেক প্রশ্ন সামনে নিয়ে আসলো

গত কয়েক বছর ধরেই চলেছে থিমের পুজোর প্রতিযোগিতা। ‘থিম’ মানেই সমকালীন কোনো একটা জ্বলন্ত সমস্যাকে সামনে তুলে ধরা। আর এ বছর বাংলার পুজোর আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে দুঃখের কালো চাদর। সেই পরিস্থিতিতে সাঁতরাগাছি কল্পতরু স্পোর্টিং ক্লাব তাদের পুজোর থিমে আনলো অভয়া প্রসঙ্গ। প্যান্ডেলে ঢোকার মুহূর্তে আপনি দেখতে পাবেন ২০ ফুট লম্বা একটি প্রতীকী মেরুদন্ড – যা বর্তমান আন্দোলনের কথা বারবার মনে করিয়ে দেয়। মনে করিয়ে দেয় জুনিয়র চিকিৎসকেরা এমনই এক মেরুদন্ড উপহার দিয়েছিলেন CP কে। পুজো কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই মেরুদন্ড মানুষের মনুষ্যত্ব এবং বিবেকের প্রতীক হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে। নিজের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে চেয়েছিল মেয়েটি। তাই গোটা মণ্ডপ জুড়ে স্বপ্নের মোটিফ হিসেবে মুখ বাঁধা ছোট ছোট থলি ব্যবহার করা হয়েছে। যে স্বপ্ন প্রতিদিন বাস্তবতার আঘাতে টুকরো টুকরো হয়ে যায়। একই সঙ্গে মণ্ডপে মুখ বাঁধা ছোট ছোট থলির পেছনে কাঁকড়াকে মোটিফ হিসাবে দেখানো হয়েছে। যা আদতে মানুষের মনুষ্যত্ব বিকাশের পথে পরিপন্থী। যা মানুষকে পেছন থেকে টেনে ধরে। সমাজে অন্যায় ঘটতে দেখেও অনেকে নির্বিকার থাকেন। সেই সব মানুষের নির্লিপ্ততা বোঝাতে ছোট ছোট মূর্তির চোখে কালো কাপড় ব্যবহার করা হয়েছে। সবটা মিলিয়ে তিলোত্তমা কাণ্ডের প্রতিবাদ যেন সর্বত্র মূর্ত হয়ে উঠেছে।

পুজোতে মেনে চলুন বাস্তু শাস্ত্রের কয়েকটা নির্দেশ

সারা বছর আমরা অপেক্ষা করি এই পুজোর কয়েকটা দিনের জন্য। আমাদের বিশ্বাস মা দুর্গা সংসারে নিয়ে আসবে শান্তি ও সমৃদ্ধি। বাস্তুশাস্ত্র বলছেন, দেবী দুর্গার আশীর্বাদ পেতে গেল পুজোর চার দিন কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত।বাস্তু মতে কিছু নিয়ম মেনে চললে শারদ-পার্বণেই বাড়িতে ঘটবে শুভশক্তির আগমন। তাই বাস্তুশাস্ত্র বলছে – ১) পুজো আসার আগেই ঘরদোর সাফ করা বহু দিনের রীতি। এই সময়ে অপ্রয়োজনীয়, অপরিষ্কার কাপড় ও অন্যান্য বাতিল জিনিসপত্র ফেলে দিয়ে যদি ঘর গুছিয়ে রাখা যায়, তা হলে বাড়িতে ইতিবাচক শক্তির প্রবেশ ঘটে। ২) বাড়ির প্রধান দরজায় স্বস্তিক আঁকুন। এই শুভ প্রতীক অশুভ শক্তিকে দূরে সরিয়ে বাড়িতে আনন্দ নিয়ে আসে। সেই সঙ্গেই বাড়ির দরজায় সাজান আম্রপল্লবের তোরণ। ৩) বাড়ির উত্তর-পূর্ব কোণে তুলসী গাছ রাখলে তা বাড়িতে শান্তি ও সমৃদ্ধি আনে। ৪) বাড়িতে দুর্গা মূর্তি রাখলে সেই জায়গাটি অবশ্যই পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। মাতৃমূর্তিকে বাড়ির উত্তর-পূর্ব কোণে রাখা শুভ। খেয়াল রাখবেন যাতে মূর্তি সমতলে না থেকে একটু উঁচু জায়গায় থাকে। ৫) পুজোর সময়ে শুধুমাত্র রুপো ও তামার পাত্র ব্যবহার করা ভাল। ৬) চন্দন কাঠের তৈরি টেবিলে মঙ্গলঘট রাখাই আদর্শ।

বন্যা মোকাবিলায় রাজ্যের পাশে কেন্দ্র – বার্তা অমিত শাহর

দুই বঙ্গ বন্যায় নাজেহাল। বন্যা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি এই বন্যার জন্য কেন্দ্রেরকে দায়ী করে ‘ম্যানমেড বন্যা’ বলেছেন। বলেছেন, কেন্দ্র কোনো সাহায্য করছে না। ঠিক সেই সময় মঙ্গলবার বিকেলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শার বার্তা – পশ্চিমবঙ্গেকে বন্যার সাহায্যে কেন্দ্র ৪৬৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করল। স্বাভাবিক কারণেই খুশি রাজ্যবাসী। পশ্চিমবঙ্গ ছাড়াও আরও ১৩টি রাজ্যকে আর্থিক সাহায্য করা হয়েছে। সবমিলিয়ে ১৪টি রাজ্যের জন্য ৫৮৫৮.৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের কথা এক্স হ্যান্ডলে জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কেন্দ্র যে রাজ্যগুলির পাশে রয়েছে, সেকথা জানান তিনি। তিনি বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের মানুষের পাশে আছে কেন্দ্র সরকার। দ্রুত যাতে সব রাজ্যের হাতে টাকা চলে আসে, সেই ব্যাপারটাও তিনি উল্লেখ করেছেন। এক্স হ্যান্ডলে অমিত শাহ জানিয়েছেন, প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলায় রাজ্যগুলির সবসময় পাশে রয়েছে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ১৪টি বন্যা বিধ্বস্ত রাজ্যের জন্য ৫৮৫৮.৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। মহারাষ্ট্রের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ১৪৯২ কোটি টাকা। অন্ধ্রপ্রদেশ পেয়েছে ১০৩৬ কোটি টাকা। বাংলার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৪৬৮ কোটি টাকা। এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ইন্টার মিনিস্ট্রিয়াল সেন্ট্রাল টিম (আইএমসিটি) বিভিন্ন রাজ্যে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে গিয়েছে। খুব শীঘ্রই আইএমসিটি বিহার ও পশ্চিমবঙ্গে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে যাবে।

মঙ্গলবার রাতে জুনিয়র ডাক্তারদের মিছিলে ‘জনসমুদ্র’

ইতিমধ্যে বীরেন্দ্র কৃষ্ণের ভাস্যতে ‘মহিষাসুরমর্দিনী’ শেষ হয়েছে। এই মুহূর্তে আমরা আছি পিতৃপক্ষ ও মাতৃপক্ষের সন্ধিস্থলে। অন্যান্য বছর এই সময় উৎসবে মুখরিত হয়ে উঠতো বাংলা। কিন্তু আজ আর জি কর কাণ্ডে ম্রিয়মান বাংলা। তিলোত্তমার জন্য বিচার চেয়ে ফের জনগর্জন। হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে ফের বড় মিছিল ডাক্তারদের। কলেজ স্কোয়ার থেকে রবীন্দ্রসদন পর্যন্ত চলল মিছিল। উৎসব আবহেও নিভছে না আন্দোলনের আগুন। এদিন বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিট হয়ে মিছিল সোজা চলে যায় সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ। সেখান থেকে রবীন্দ্র সদনের রানু ছায়া মঞ্চে যায় মিছিল। রাতেও লক্ষ লক্ষ মানুষ ভিড় জমিয়েছে ওই মিছিলে। তিলোত্তমার বিচার চেয়ে ৫৩ দিন রাস্তায়। কিন্তু কোনো শুভ সংবাদ দিতে পারছেনা রাজ্যের শাসক ও CBI. মিছিল থেকেই আর একজন বললেন, “আজ ৫৩তম দিনেও আমাদের রাস্তায় নামতে হচ্ছে। বিচার তো হয়ইনি। তাই আমাদের প্রতিবাদ চলছে।” এদিন ডাক্তারদের হাতে অভিনব সব ব্যানার-পোস্টারও দেখা গেল। সিবিআইয়ের ধীর গতির তদন্ত নিয়েও ক্ষোভ উগরে দিলেন অনেকে। ‘সিবিআই জলদি করো, নেংটি ছেড়ে ধেড়ে ধরো’, এই ধরনের পোস্টারও দেখা গেল এদিনের মিছিলে। সকলের মুখে এক কথা, সারদা, নরদার মতো কোনো আজ্ঞাত কারণে CBI শীতঘুমে চলে যাওয়ার চেষ্টা করছে।

রাশিফল — 2 October

বৈদিক জ্যোতিষে ১২টি রাশি-মেষ, বৃষভ, মিথুন, কর্কট, সিংহ, কন্যা, তুলা, বৃশ্চিক, ধনু, মকর, কুম্ভ ও মীন- এর ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। একইরকম ভাবে ২৩টি নক্ষত্রেরও ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়ে থাকে। প্রতিটি রাশির নিজস্ব স্বভাব এবং গুন-ধর্ম থাকে, তাই প্রতিদিন গ্রহের স্থিতির অনুসারে তাদের সাথে যুক্ত জাতকের জীবনে ঘটিত স্থিতি ভিন্ন-ভিন্ন হয়। এই কারণের জন্যই প্রত্যেক রাশির রাশিফল আলাদা-আলাদা হয়। মেষ আপনার মধ্যে শক্তির প্রাচুর্যতা থাকবে- কিন্তু কাজের চাপ আপনার বিরক্তের কারণ হবে। আপনার লগ্নি এবং ভবিষ্যৎ লক্ষ্য সম্পর্কে গোপনীয়তা রাখুন। দিনের পরের ভাগে আপনি আরাম করা এবং আপনার পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটানো পছন্দ করবেন। মোমবাতির আলোয় ভালোবাসার মানুষটির সাথে খাবার ভাগ করে নেওয়া। আইটি পেশাদাররা তাদের সাহস প্রমাণ করার সুযোগ পাবেন। বৃষভ আপনার ব্যক্তিত্ব আজ একটি সুগন্ধি মত কাজ করবে। আপনার অফিসের সহকর্মী আজ আপনার মূল্যবান আইটেমগুলির মধ্যে একটি চুরি করতে পারে। অতএব, আপনাকে যত্নবান হওয়া এবং আপনার আইটেমগুলি তদন্ত করা দরকার। বন্ধুবান্ধবদের সাথে ক্রিয়াকলাপ উপভোগ্য হবে- কিন্তু স্বেচ্ছায় খরচ করার জন্য এগিয়ে যাবেন না- অন্যথায় খালি পকেট নিয়ে আপনাকে বাড়ি পৌঁছতে হবে। ব্যক্তিগত সম্পর্কগুলি সংবেদনশীল এবং ঝুঁকিপূর্ণ হবে। মিথুন আপনি আপনার শারীরিক মনোবল বজায় রাখার জন্য খেলাধুলায় আপনার সময় ব্যয় করুন। উপরি টাকা জমিবাড়িতে বিনিয়োগ করা উচিত। আপনার প্রত্যাশা অনুযায়ী বাচ্চারা জীবনযাপন না করায় আপনি হতাশ হতে পারেন। আপনি তাদের আপনার স্বপ্নপূরণে উৎসাহী করতে পারেন। আপনার প্রেমের গল্পটি আজ একটি নতুন মোড় নিতে পারে, যাতে আপনার সঙ্গী আপনার সাথে বিয়ের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করতে পারে। কর্কট আপনার শিশুসুলভ স্বভাব ভেসে উঠবে এবং আপনি একটি কৌতুকপূর্ণ মেজাজের মধ্যে থাকবেন। আপনার পরিচিত মানুষদের মাধ্যমে উপার্জনের নতুন উত্স সৃষ্টি হবে। ঘরে ধর্মানুষ্ঠান সম্পাদিত হবে। আজকে প্রেমে যন্ত্রণার মুখোমুখি হওয়া সম্ভবপর। যদি আপনি ভাবেন যে অন্যদের সহায়তা ছাড়াই আপনি জরুরী কাজ সামলাতে পারবেন তাহলে আপনি অত্যন্ত ভুল করছেন। সিংহ ধূমপান ছাড়ুন যেহেতু এটি আপনাকে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে। আপনার আর্থিক অবস্থা আজকে অনুকূল বলে মনে হচ্ছে না, এজন্যই আপনার অর্থ সঞ্চয় করা কঠিন হবে। আজ আপনার উচিত অন্যদের প্রয়োজনের প্রতি মনোনিবেশ করা কিন্তু বাচ্চাদের প্রতি অতিরিক্ত উদারতা শুধুমাত্র ঝামেলার দিকে নিয়ে যাবে। কন্যা আজকের বিনোদনের মধ্যে খেলাধুলো সংক্রান্ত ক্রিয়াকলাপ এবং বাইরের অনুষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত থাকা উচিত। এমন জিনিস কেনার পক্ষে আদর্শ দিন যার দাম বাড়বে। আপনার রসিক স্বভাব আপনার চারপাশের পরিবেশকে আলোকিত করবে। আপনার প্রেমিকা আজ আপনার কাছে কিছু দাবি করতে পারে তবে আপনি ইচ্ছাগুলি পূরণ করতে সক্ষম হবেন না। এটি আপনার প্রিয়জনকে বিচলিত করতে পারে। তুলা অফিস থেকে তাড়াতাড়ি বেরোতে চেষ্টা করুন এবং এমন কিছু করুন যা আপনি উপভোগ করেন। আপনি দ্রুত অর্থ উপার্জন করার আকাঙ্ক্ষার অধিকারী হবেন। ঘরের কোন মেরামতির কাজ বা সামাজিক জমায়েতে আপনার ব্যস্ত থাকা সম্ভবপর। আপনি আজ ভালবাসাপূর্ণ চকলেট খেতে পারেন। আপনি আপনার সঙ্গীর সঙ্গে আজ হৃদস্পন্দন মেলাতে পারবেন। হ্যাঁ, এটাই নিদর্শন যে আপনি প্রেমে পড়েছেন। বৃশ্চিক যারা মজা করার উদ্দেশ্য নিয়ে বেরিয়েছেন তাঁদের জন্য নিছকই আনন্দ এবং উপভোগ। আপনার অস্থাবর সম্পত্তি যে কোনও আজই চুরি করতে পারে। অতএব, আপনি তাদের যত্ন নিতে হবে। ঘরের চেহারা উন্নত করতে এর চারপাশে ছোটখাটো পরিবর্তনের দায়িত্ব নেওয়া হবে। আপনার প্রি়য়জন প্রতিশ্রুতি চাইতে পারে। কর্মক্ষেত্রে উত্থিত কোন বিরুদ্ধাচারের মুখোমুখি হতে বিচক্ষণ এবং সাহসী হোন। ঘরে পরে থাকা কোনো পুরোনো জিনিস আজকে আপনি পেতে পারেন তাতে আপনাকে আপনার ছোটবেলার দিনের কথা মনে করিয়ে হতাশ করতে পারে আর আপনি দুঃখের সাথে পুরো দিন একা কাটাতে পারেন। ধনু অন্যদের সাথে খুশি ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমে স্বাস্হ্যের বিকাশ ঘটতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে উন্নতি আপনার পক্ষে জরুরী কেনাকাটা করা সুবিধাজনক করবে। লোকজন ও তাদের মনোভাব নিয়ে চট করে সিদ্ধান্তে পৌঁছাবেন না- হতে পারে তারা চাপে ছিল এবং তারা আপনার সহানুভূতি ও বিচার আশা করে। ডেটে যাওয়ার কর্মসূচী ব্যর্থ হতে পারে বলে হতাশার সম্মুখীন হওয়া সম্ভবপর। মকর ভাগ্য মন রাশিফল — 31 july বৈদিক জ্যোতিষে ১২টি রাশি-মেষ, বৃষভ, মিথুন, কর্কট, সিংহ, কন্যা, তুলা, বৃশ্চিক, ধনু, মকর, কুম্ভ ও মীন- এর ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। একইরকম ভাবে ২৩টি নক্ষত্রেরও ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়ে থাকে। প্রতিটি রাশির নিজস্ব স্বভাব এবং গুন-ধর্ম থাকে, তাই প্রতিদিন গ্রহের স্থিতির অনুসারে তাদের সাথে যুক্ত জাতকের জীবনে ঘটিত স্থিতি ভিন্ন-ভিন্ন হয়। এই কারণের জন্যই প্রত্যেক রাশির রাশিফল আলাদা-আলাদা হয়। মেষ আপনি আপনার শারীরিক মনোবল বজায় রাখার জন্য খেলাধুলায় আপনার সময় ব্যয় করুন। উপরি টাকা জমিবাড়িতে বিনিয়োগ করা উচিত। আপনার প্রত্যাশা অনুযায়ী বাচ্চারা জীবনযাপন না করায় আপনি হতাশ হতে পারেন। আপনি তাদের আপনার স্বপ্নপূরণে উৎসাহী করতে পারেন। আপনার প্রেমের গল্পটি আজ একটি নতুন মোড় নিতে পারে, যাতে আপনার সঙ্গী আপনার সাথে বিয়ের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করতে পারে। বৃষভ আপনার ব্যক্তিত্ব আজ একটি সুগন্ধি মত কাজ করবে। আপনার অফিসের সহকর্মী আজ আপনার মূল্যবান আইটেমগুলির মধ্যে একটি চুরি করতে পারে। অতএব, আপনাকে যত্নবান হওয়া এবং আপনার আইটেমগুলি তদন্ত করা দরকার। বন্ধুবান্ধবদের সাথে ক্রিয়াকলাপ উপভোগ্য হবে- কিন্তু স্বেচ্ছায় খরচ করার জন্য এগিয়ে যাবেন না- অন্যথায় খালি পকেট নিয়ে আপনাকে বাড়ি পৌঁছতে হবে। ব্যক্তিগত সম্পর্কগুলি সংবেদনশীল এবং ঝুঁকিপূর্ণ হবে। মিথুন আপনার মধ্যে শক্তির প্রাচুর্যতা থাকবে- কিন্তু কাজের চাপ আপনার বিরক্তের কারণ হবে। আপনার লগ্নি এবং ভবিষ্যৎ লক্ষ্য সম্পর্কে গোপনীয়তা রাখুন। দিনের পরের ভাগে আপনি আরাম করা এবং আপনার পরিবারের সদস্যদের সাথে সময় কাটানো পছন্দ করবেন। মোমবাতির আলোয় ভালোবাসার মানুষটির সাথে খাবার ভাগ করে নেওয়া। আইটি পেশাদাররা তাদের সাহস প্রমাণ করার সুযোগ পাবেন। কর্কট আপনার শিশুসুলভ স্বভাব ভেসে উঠবে এবং আপনি একটি কৌতুকপূর্ণ মেজাজের মধ্যে থাকবেন। আপনার পরিচিত মানুষদের মাধ্যমে উপার্জনের নতুন উত্স সৃষ্টি হবে। ঘরে ধর্মানুষ্ঠান সম্পাদিত হবে। আজকে প্রেমে যন্ত্রণার মুখোমুখি হওয়া সম্ভবপর। যদি আপনি ভাবেন যে অন্যদের সহায়তা ছাড়াই আপনি জরুরী কাজ সামলাতে পারবেন তাহলে আপনি অত্যন্ত ভুল করছেন। সিংহ ধূমপান ছাড়ুন যেহেতু এটি আপনাকে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে। আপনার আর্থিক অবস্থা আজকে অনুকূল বলে মনে হচ্ছে না, এজন্যই আপনার অর্থ সঞ্চয় করা কঠিন হবে। আজ আপনার উচিত অন্যদের প্রয়োজনের প্রতি মনোনিবেশ করা কিন্তু বাচ্চাদের প্রতি অতিরিক্ত উদারতা শুধুমাত্র ঝামেলার দিকে নিয়ে যাবে। কন্যা আজকের বিনোদনের মধ্যে খেলাধুলো সংক্রান্ত ক্রিয়াকলাপ এবং বাইরের অনুষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত থাকা উচিত। এমন জিনিস কেনার পক্ষে আদর্শ দিন যার দাম বাড়বে। আপনার রসিক স্বভাব আপনার চারপাশের পরিবেশকে আলোকিত করবে। আপনার প্রেমিকা আজ আপনার কাছে কিছু দাবি করতে পারে তবে আপনি ইচ্ছাগুলি পূরণ করতে সক্ষম হবেন না। এটি আপনার প্রিয়জনকে বিচলিত করতে পারে। তুলা অফিস থেকে তাড়াতাড়ি বেরোতে চেষ্টা করুন এবং এমন কিছু করুন যা আপনি উপভোগ করেন। আপনি দ্রুত অর্থ উপার্জন করার আকাঙ্ক্ষার অধিকারী হবেন। ঘরের কোন মেরামতির কাজ বা সামাজিক জমায়েতে আপনার ব্যস্ত থাকা সম্ভবপর। আপনি আজ ভালবাসাপূর্ণ চকলেট খেতে পারেন। আপনি আপনার সঙ্গীর সঙ্গে আজ হৃদস্পন্দন মেলাতে পারবেন। হ্যাঁ, এটাই নিদর্শন যে আপনি