টার্কির চাহিদা কিন্তু বাড়ছে। প্রচুর প্রোটিনের উৎস এই টার্কির মাংস। মানুষের কাছে টার্কি কিন্তু মোটেই এখন ব্রাত্য নয়। বিকল্প ব্যবসা হিসাবে এই এই টার্কি চাষ করছেন সোনারপুরের মহিলারা। সেখানে শুরু করেছেন টার্কি চাষ। আর তা করে ইতিমধ্যে সাফল্যের মুখ দেখেছেন তাঁরা। বেশ কয়েকজন মহিলা এবং দু’টি স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে চাষের জন্য টার্কি দেওয়া হয়। প্রাণিসম্পদ বিভাগের তরফে তা দেওয়া হয়। শুধু তাই নয়, এই বিষয়ে বিশেষ সমীক্ষাও চালানো হয়। সমীক্ষায় দেখা গেছে, টার্কি চাষে লাভ ভালো।
টার্কির খামার তৈরী করে ভালো পয়সার মুখ দেখছেন একদল মহিলা। বাংলা এক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, দক্ষিণ ২৪ পরগনার সোনারপুরে টার্কি চাষ করা হয়। আর তা বেশ সফল। সেখানকার অনেক মহিলারাই এখন এই চাষ করে মোটা অঙ্কের রোজগার করছেন। খুলের যাচ্ছে আয়ের পথ। আর এই সাফল্য দেখার পর জেলা প্রশাসনের তরফে রাজ্যের অন্যত্র এই চাষ করার কথা ভাবছে বলে ওই সংবাদমাধ্যমের প্রকাশিত খবরে দাবি করা হয়েছে। এমনকি এই বিষয়ে আরও মহিলাকে কীভাবে যুক্ত করা যায় তা নিয়েও শুরু হয়েছে ভাবনা চিন্তা। সামান্য একটা ট্রেনিং নিয়ে আপনিও যেতে পারেন টার্কি চাষে।