সাধারণত আমরা তরমুজের লাল অংশ খেয়ে বাকি প্রায় অর্ধেক অংশ ফেলে দিই। কিন্তু পুষ্টিগুণে ওই অংশ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। পুষ্টি গবেষকেরা বলছেন তরমুজের খোসায় আছে অনেক গুণ। যেমন –
১) এনার্জি বর্ধক – বিশেষজ্ঞদের মতে, তরমুজের খোসায় রয়েছে সিট্রুলাইন। যা এনার্জির ঘাটতি মেটাতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। সিট্রুলাইন রক্তনালী প্রসারণ করতেও সাহায্য করে ।
২) রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ – আপনি যদি নিয়মিত প্রেশার কমানোর ওষুধ খান, তাহলে তরমুজের খোসা খাওয়ার চেষ্টা করুন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, তরমুজের নির্যাস রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম।
৩) মেদ ঝরায় – তরমুজের খোসার আর একটি গুণ হল এটি ফাইবার সমৃদ্ধ। তাই কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা হলে তরমুজের খোসা খেতে পারেন। এছাড়াও এটি কোলেস্টেরল এবং রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাই ফাইবারের ঘাটতি মেটাতে হলে তরমুজের খোসা খেতে ভুলবেন না। বিশেষজ্ঞদের মতে, তরমুজের খোসায় ক্যালরির পরিমাণ কম তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে দারুণ সহায়ক।
প্রশ্ন কিভাবে তরমুজের খোসা খাওয়া যায় –
- কাঁচা খেতে না চাইলে রান্না করে খেতে পারেন।
- আবার সালাদ বা জুস হিসেবে খেতে পারেন।
- লাউয়ের মতো ছোট ছোট টুকরো করে ডাল বা রান্না করে খেতে পারেন।