একেই বলে ভাগ্যের পরিহাস। বেশ উচ্চ পদে সিঙ্গাপুরের অফিসে কাজ করা এক চিনা যুবতী। ব্যক্তিগত কারণে তার কিছুদিনের ছুটি দরকার। কিন্তু যোগ্য কারণ না থাকলে অফিস ছুটি দেবে না। শেষে অনেক ভেবে সে অফিসে জানিয়ে দেন, গুরুতর অসুস্থ তিনি। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। ৯ দিন পর অফিসে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তির শংসাপত্র জমা দিলেন ওই যুবতী। কিন্তু, শেষরক্ষা হল না। ভুয়ো শংসাপত্র জমা দেওয়ায় বড় খেসারত দিতে হল তাঁকে। ৩ লক্ষ ২০ হাজার টাকা জরিমানা হল তাঁর। ঘটনাটি ঘটেছে সিঙ্গাপুরে। বিষয়টা আরেকটু পরিষ্কার করে বলা দরকার।
বেসরকারি সংস্থায় কাজ করলে ছুটি যে বেশি পাওয়া যাবে না তা সকলের জানা। সিঙ্গাপুরের একটি সংস্থায় কাজ করতেন চিনা নাগরিক সু কুইন। অফিস থেকে কয়েকদিন ছুটি নিতে চেয়েছিলেন। মায়ের স্বাস্থ্য নিয়েও চিন্তিত ছিলেন তিনি। টানা ছুটি নিলে তাঁর প্রতি কোম্পানির যাতে তাঁর প্রতি খারাপ ধারণা না তৈরি হয়, সেজন্য অন্য ফন্দি আঁটেন সু। একটি পুরনো শংসাপত্রকে ফোটোশপ ব্যবহার করে নতুন মেডিক্যাল সার্টিফিকেট তৈরি করেন তিনি। কিন্তু কম্পানি ঠিক ধরে ফেলে সেই কারসাজি। ফলে তাকে গুনতে হলো প্রচুর টাকা। শেষে কপালে হাত তার।