ভুতুড়ে ভোটার ও ভুয়ো ভোটার খুঁজতে গিয়ে কিছুটা সমস্যায় পড়লো তৃণমূল। এমনিতেই অভিযোগ বহু বাংলাদেশিকে ভোটার কার্ডে আগেই নাম তোলানো হয়েছিল। এবার খোদ নদীয়ার তৃণমূল নেতৃ শেফালী খাতুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ। খোদ তৃণমূলেরই নেত্রীর নাম রয়েছে দুই জায়গার ভোটার লিস্টে! অথচ নেত্রী জানেনই না! নাকাশিপাড়ার ভোটার লিস্টেও নাম রয়েছে তৃণমূল নেত্রী শেফালি খাতুনের, আবার কালীগঞ্জ বিধানসভার তালিকাতেও জ্বলজ্বল করছে তাঁর নাম। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায় সেই দুই ভোটার তালিকা।
বিরোধীদের হাতে এসে গেছে নতুন অস্ত্র। তারাও সেই উদাহরণ নিয়ে মাঠে নেমে পরেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায় সেই দুই ভোটার তালিকা। এরপরই নড়েচড়ে বসল নির্বাচন কমিশন। নেওয়া হল ব্যবস্থা।শেফালি খাতুনের পরিচয় শুধুমাত্র তৃণমূল নেত্রী হিসেবে নয়, তিনি কালীগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতিও। প্রশ্ন হল, তৃণমূল নেত্রীর নাম দুই বিধানসভার ভোটার তালিকায় উঠল কীভাবে? জানা গিয়েছে, ওই তৃণমূল নেত্রীর শ্বশুরবাড়ি নাকাশিপাড়া বিধানসভার পালিতবেঘিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতে। পরে তাঁরা কালীগঞ্জের দেবগ্রামে চলে যান। সেখানেই ভোটার কার্ড করিয়ে নেন। শেফালি খাতুনের দাবি, তিনি জানতেন না যে এভাবে দু জায়গায় তাঁর নাম রয়েছে।