November 8, 2024

শাহরুখকে খুনের হুমকি দিলো কে? চিন্তিত সারা দেশ

সলমন খানকে কিছুদিন আগেই খুনের হুমকি দেওয়া হয়েছিল। বিকল্পে ৫ কোটি টাকা তোলা দাবি করা হয়েছিল। তা নিয়ে জলঘোলা কম হয় নি। আর এবার সেই হুমকি আসলো বাদশা শাহরুখের কাছে। সূত্রের খবর, তদন্তে জানা গিয়েছে শাহরুখকে খুনের হুমকি দেওয়া ওই ব্যক্তির নাম ফাইজান। অভিযুক্ত ছত্তিশগড়ের রায়পুর অঞ্চলে বাসিন্দা। আরও খবর, অভিযুক্ত নাকি শাহরুখের কাছে খুনের হুমকি দিয়ে ৫০লক্ষ টাকা দাবি করেছে! ইতিমধ্যেই মুম্বই পুলিশের একটি দল রায়পুরের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া যায়নি।২০২৩-এও খুনের হুমকি পেয়েছিলেন শাহরুখ। ‘পাঠান’ এবং ‘জওয়ান’ ছবি দু’টির বিপুল বক্স অফিস সাফল্য পাওয়ার পরপরই তাঁর প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে বার্তা এসেছিল। তারপর থেকে তার নিরাপত্তা বেড়ে যায় বহুগুন। এবার আবার সেই প্রাণ নাশের হুমকি। যদিও এখনও পর্যন্ত শাহরুখের উদ্দেশ্যে আসা এই নতুন খুনের হুমকির বিষয়ে কোনও আনুষ্ঠানিক বার্তা আসেনি তারকার টিমের তরফে।অন্যদিকে, মুম্বই পুলিশের কন্ট্রোল রুমে এক ব্যক্তি নিজেকে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই বলে পরিচয় দিয়ে সলমন খানকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছিল গত সপ্তাহেই। ওইব্যক্তিকে সদ্য গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদিকে শাহরুখের বিষয়ে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে তদন্তে মুম্বইয়ের বান্দ্রা পুলিশ। সাইবার সেলও তদন্ত চালাচ্ছে। জানা গিয়েছে, উড়ো ফোনে, শাহরুখের থেকে ৫০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, শাহরুখকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ওই ফোন এসেছিল রায়পুর, ছত্তিশগঢ় থেকে। ইতিমধ্যেই রায়পুরের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে মুম্বই পুলিশের একটি টিম।

শাহরুখকে খুনের হুমকি দিলো কে? চিন্তিত সারা দেশ Read More »

বাংলার বিভিন্ন পৌরসভার প্রশাসনের সংস্কারের কাজ করতে চলেছেন অভিষেক

একেই বিভিন্ন পৌরসভার নিয়োগ দুর্নীতিতে ‘ল্যাজে গোবড়ে’ অবস্থা তৃণমূল কংগ্রেসে। আর তার পরেই লক্ষনীয় বিষয় হলো বিগত লোকসভা নির্বাচনে পঞ্চায়েত অঞ্চলে তৃণমূলের সমর্থন অটুট থাকলেও পরিসংখ্যান বলছে বহু পৌরসভা অঞ্চলে বিজেপি অনেকটা ভোট বাড়িয়ে নিয়েছে। এমন কি কলকাতার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। এই অবস্থায় আসরে নেমেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, ক্ষুব্ধ তৃণমূল ‘সেনাপতি’ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পুরসভারগুলির মাথা বদলের প্রস্তাব দিয়েছেন। অর্থাৎ কোপে পড়তে পারেন একাধিক পুরসভার পুরপ্রধান থেকে কাউন্সিলর। আনুমানিক ১২৫টি পুরসভায় রদবদল হবে বলে জানা গিয়েছে। তবে কি কলকাতাতেও? এমন প্রশ্নও উঠছে। না, সেই সম্ভাবনা হয়তো এখনই নেই। তবে অদূর ভবিষ্যতে সেই ভাবনা যে অভিষেকের আছে তা তৃণমূল সূত্রে জানা যাচ্ছে। লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে দলের সঙ্গে আলোচনায় বসে অভিষেক দেখেছেন, রাজ্যের ৬৯টি পুরসভায় লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলের ভিত্তিতে বিজেপি এগিয়ে। এটাকেই আশনি সংকেত বলে মনে করছে অভিষেক। তাই দ্রুত মাথা বদলের কথা তিনি ভাবছেন। কিন্তু কলকাতা পৌরনিগমের ক্ষেত্রেও কি অভিষেক মাথা বদল চাইছেন? অভিষেকের মনের ভিতরে কি ভাবনা আছে তা কেউ জানেন না। কিন্তু এই মুহূর্তে অন্তত কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম থাকছেন। তাঁকে সারানোর চেষ্টা অন্তত এই মুহূর্তে অভিষেকের নেই। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় একজন বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ। মেয়রের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ থাকলেও এই মুহূর্তে অভিষেক মেয়রকে তাঁর চেয়ার থেকে সারাচ্ছেন না। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন তার প্রধান কারণগুলো হলো – ১) প্রবীণ রাজনীতিক ফিরাদ হাকিম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খুবই কাছের মানুষ।২) ফিরাদের জায়গায় বিকল্প নেতৃত্ব এই মুহূর্তে সামনে নেই।৩) কলকাতার একটা বড়ো অংশ সংখ্যালঘু ভোটার। তাদের কথা মাথায় রেখে এখনই ফিরহাদকে সারানো যাচ্ছে না।৪) ফিরহাদের সঙ্গে অভিষেকের সম্পর্ক যে খুব মধুর নয়, তা সকলেই জানেন। ফলে এই মুহূর্তে ফিরহাদকে সরালে দলের ভিতরে নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব আবার প্ৰকট হয়ে উঠবে। তাই এই মুহূর্তে কলকাতার মেয়র স্বমহিমায় থাকছেন। তবে ২০২৬ এর নির্বাচনের ফলাফলের ভিত্তিতে পরবর্তীকালে কলকাতা নতুন কোনো মেয়র পেতে পারে বলেই রাজনৈতিক মহলের ধারণা।

বাংলার বিভিন্ন পৌরসভার প্রশাসনের সংস্কারের কাজ করতে চলেছেন অভিষেক Read More »

মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে নজির বিহীন আক্রমণ শুভেন্দুর

আগামী ১৩ তারিখ বাংলার ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। শাসক ও বিরোধী দু’পক্ষ এই মুহূর্তে প্রচারের ময়দানে। আক্রমন ও প্রতি-আক্রমণে জমে উঠেছে খেলা। মেদিনীপুরে বিজেপি প্রার্থী শুভজিৎ রায়ের সমর্থনে মহামিছিলের ডাক দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু তাঁর অভিযোগ, যথেষ্ট কারণ না দেখিয়ে মাত্র ২৪ ঘন্টা আগে সেই মিছিলের অনুমতি বাতিল করেছে পুলিশ প্রশাসন। আর এর পরেই ক্ষোভে ফেটে পারেন শুভেন্দু। মহামিছিল বাতিল হলেও তিনি দলীয় কর্মীদের নিয়ে মিছিল করেন। আর সেই মিছিল শুরুর আগে তিনি বেনজিরভাবে আক্রমন করলেন পুলিশ সুপারকে। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, “মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার অতি নোংরা ছেলে ৷ এই পুলিশ সুপার শুধুমাত্র গরুপাচার করে ৷ আর সেই পাচারের টাকা ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডায়মন্ডহারবারে পৌঁছে দেন। বালি খাদানের টাকা পৌঁছে দেন। যার সমস্ত নথি আমার কাছে আছে ।” নাগরিক মহলে স্বাভাবিক কারণেই প্রশ্ন উঠেছে, এভাবে সরকারি আধিকারকদের ব্যক্তিগত আক্রমণ করে বিরোধী দোলনেতা কি সৌজন্যের সীমা ছাড়াচ্ছেন? এরপর জেলার ওসি, আইসিদের নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে শুভেন্দু বলেন, “এদের চরিত্র অত্যন্ত খারাপ। এরা প্রত্যেকে পরকীয়ার সঙ্গে জড়িত।” তবে তিনি তাঁর প্রচারের মূল অভিমুখ রেখেছেন আর জি কর কাণ্ডের উপর। তিনি বলেন, বাংলার নারী সুরক্ষা ফিরিয়ে আনতে হবে। এর পরেই তাঁর শ্লোগান -“আর জি করের বদলা নিন, পদ্মফুলে ভোট দিন।”

মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে নজির বিহীন আক্রমণ শুভেন্দুর Read More »

বুদ্ধির বিকাশে কয়েকটি সবজি ম্যাজিকের মতো কাজ করে

 পুষ্টিতত্ত্ববিদদের অন্যতম গবেষণার বিষয় কোন খাদ্যে বুদ্ধির বিকাশ ঘটে। দীর্ঘ গবেষণার পরে বিশ্বের সমস্ত পুষ্টি বিষারদেরা কয়েকটি সবজি নিয়মিত খাবার কথা বলেছেন। তাঁরা বলেছেন – ১) বিট – বিটের মতো একটি উপকারী সবজিকে সবসময় পাতে রাখা দরকার। আসলে এই সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রেট। আর এই উপাদান মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল ত্বরান্বিত করার কাজে একাই একশো। ফলে ব্রেন ঠিকমতো কাজ করতে পারবে যদি নিয়মিত পাতে থাকে বিটের সবজি। ২) শতমূলী – এই সবজিটির সঙ্গে এখন আর বাঙালির তেমন পরিচয় নেই। গ্রাম বাংলার আনাচেকানাচে বেড়ে ওঠা শতমূলী এখন শিক্ষিত বাঙালি ঘরে ব্রাত্য। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, ফোলেট এবং ফাইবারের মতো অত্যন্ত উপকারী কিছু উপাদান। তাই ব্রেনের স্বাস্থ্য চাঙ্গা করার ক্ষেত্রে এর জুড়ি মেলা ভার। ৩) ব্রকোলি – শেষ কয়েক বছরে সারা বিশ্বের তাবড় পুষ্টিবিজ্ঞানীরা এই সবজির গুণগান করে গেয়ে চলেছেন। যদিও এর পিছনে কিছু কারণও রয়েছে। আসলে এই সবজিতে রয়েছে আইসোথিওসায়ানেটস নামক একটি উপাদান। আর এই উপাদান কিন্তু ব্রেনের স্বাস্থ্য ফেরানোর কাজে সিদ্ধহস্ত। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই খাবার নিয়মিত খেলে মস্তিষ্ক থেকে টক্সিন বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায়। ৪) বাঁধাকপি – ব্রেনের খেয়াল রাখতে চাইলে আপনাকে বাঁধাকপি খেতেই হবে। আসলে এই সবজিতেও রয়েছে কিছু অত্যন্ত উপকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আর এইসব অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কিন্তু ব্রেনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এমনকী নিয়মিত এই সবজি খেলে মোটর নিউরন স্কিলও বাড়বে বলে একাধিক গবেষণায় দাবি করা হয়েছে। ৫) গাজর – গাজরের মতো উপকারী একটি সবজি রোজ খেলে ব্রেনের কার্যক্ষমতা কয়েকগুণ বাড়বে বলে জানিয়ে রেখেছেন বিশেষজ্ঞরা। আসলে এই সবজিতে রয়েছে লিউনটেওলিন নামক একটি উপাদান। আর এই উপাদান কিন্তু ব্রেনের মাইক্রোগিলার কার্যকারিতা বাড়িয়ে দিতে পারে।

বুদ্ধির বিকাশে কয়েকটি সবজি ম্যাজিকের মতো কাজ করে Read More »

বারাসতে যাত্রী প্রতীক্ষালয় হয়ে গেলো তৃণমূলের দলীয় অফিস

একে কি কখনো সুস্থ রাজনীতি বলা চলে! এর আগে ফুটপাথ হকার মুক্ত করতে মুখ্যমন্ত্রী বেশ কয়েকটি বড়ো পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি জানান না যে তাঁর দলের লোকেরাই বারাসতে যাত্রী প্রতীক্ষালয়কে পার্টি অফিস বানিয়ে ফেলেছেন। অভিযোগ, কিছু দিন আগে বারাসত ২ ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আসের আলি মল্লিক প্রতীক্ষালয়টি দখল করেন। এই ঘটনায় সরব হন তৃণমূলের স্থানীয় নেতৃত্বই। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য এমদাদুল হক বলেন, “গ্রাম কমিটির সম্মতিতে পঞ্চায়েত সমিতির অর্থে তৈরি হয়েছিল যাত্রী প্রতীক্ষালয়টি। আসের আলি সেই প্রতীক্ষালয় দখল করে দরজা জানালা লাগিয়ে, কাচ দিয়ে ঘিরে এসি বসান। টাঙানো হয় দলীয় পতাকাও। কার্যালয়ে বসেই রাজনৈতিক কর্মসূচিও চলে।”এলাকার মানুষ মুখে কিছু না বললেও তারা বিষয়টি নিয়ে খুবই ক্ষুব্ধ। এই বিষয় নিয়ে মাঠে নেমেছেন বিজেপির স্থানীয় নেতৃত্ব। তাদের বক্তব্য, একেই বলে -‘মগের মুল্লুক’। এই নিয়ে তারা মিটিং মিছিল করেছে ও বিভিন্ন জায়গায় অভিযোগ জানিয়েছে। সিপিএম নেতা আহমেদ আলি খান বলেন, “পুলিশ যেখানে ভয়ে কিছু বলতে পারছে না, সেখানে গ্রামের মানুষ ও বিরোধী দলের স্থানীয় নেতা কর্মীদের বলার সাহস থাকে?” তবে বিভিন্ন মহল থেকে প্রতিবাদ ওঠায় এক রকম বাধ্য হয়েই সরকারের পক্ষ থেকে অভিযান চলিয়া যাত্রী প্রতীক্ষালয়টি দখল মুক্তও করা হয়।

বারাসতে যাত্রী প্রতীক্ষালয় হয়ে গেলো তৃণমূলের দলীয় অফিস Read More »

ভ্রমণ-পাহাড়ি গ্রাম ‘রঙ্গো’ – তৈরি হয়েছে সেলফি ব্রিজ

উত্তরবঙ্গ মানেই ভ্রমণ পিপাসুদের অন্যতম ডেস্টিনেশন। অন্যতম ভালো লাগার জায়গা। বর্ষার জল পেয়ে যৌবন ফিরে পায় পাহাড়ি ঝরনা আর নদী। তিস্তা-তোর্ষার মতো আগ্রাসী রূপ নেয়না তারা ঠিকই তবে তারা যেন প্রাণ ফিরে পায়। এমনই ছোট্ট পাহা়ড়ি নদী রঙ্গো। আর আকে কেন্দ্র করেই রয়েছে ছোট্ট গ্রাম রঙ্গো। একদম অভিনব অফবিট স্থান বলা যায়। খুব বেশি উঁচুতে নয় আবার একেবারে সমতলও নয়। ঝালং, বিন্দু যাওয়ার রাস্তা যেখান থেকে দুদিকে চলে গিয়েছে। সেখান থেকেই শুরু হয়েছে রঙ্গো যাওয়ার পথ। অন্যান্য পাহাড়ি জায়গার থেকে রঙ্গো যাওয়ার পথ অনেকটা ভাল। নদী,পাহাড়,জঙ্গল মিলিয়ে একদম নতুন অনুভূতি।    গরুবাথানের অদূরেই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম রঙ্গো। একেবারে সাদামাটা কয়েকটা বাড়ি। রঙ্গো রিভার বেডের মূল আকর্ষণ সেলফি ব্রিজ। পর্যটকা এখানে এলে এই রিভার বেডে ঘুরতে ভোলেন না। রঙ্গো নদীর একদিকে রঙ্গো গ্রাম। আর আরেক দিকে রাবার আর সিঙ্কোনা গাছেন জঙ্গল। এখানে একটা গোটা দিন কাটিয়ে দেওয়া যায়। অনেকেই বলবেন হঠাৎ সেলফি ব্রিজ কেন নাম। রঙ্গো নদীর উপরে ছোট্ট একটা কাঠের সেতু রয়েছে। এখানে এসে পর্যটকরা এবং স্থানীয়রা সেলফি তোলেন। সেই থেকেই এই জায়গাটির নাম হয়ে দিয়েছে সেলফি ব্রিজ। উত্তরবঙ্গের অনেকেই বর্ষার সময় এখানে আসেন।   এখানে থাকার বলতে কয়েকটি মাত্র হোমস্টে রয়েছে। সেখানে আগে থেকে বুকিং করে আসা ভালো। নইলে বুকিং পাওয়া যায় না। যাঁরা ঝালং, বিন্দু যাচ্ছেন তাঁরা যাওয়ার পথে বা ফিরতি পথে চলে আসতে পারেন রঙ্গো। গ্রামের পথে ছোট্ট পাহাড়ি নদী। সঙ্গে সেলফি ব্রিজে সেলফি তোলার সুযোগ পেয়ে যাবেন। তবে রঙ্গোতে আসতে হলে গাড়ি আগে থেকে ভাড়া করে রাখাই ভাল। হোমস্টেতে এডভান্স বুক করা থাকলে ওরাও গাড়ি পাঠিয়ে দিতে পারে। দিন ২/৩ অপূর্বভাবে কাটিয়ে আসতে পারেন।

ভ্রমণ-পাহাড়ি গ্রাম ‘রঙ্গো’ – তৈরি হয়েছে সেলফি ব্রিজ Read More »

উপনির্বাচনের আগেই মুখ্যমন্ত্রী যাচ্ছেন পাহাড়ে

আগামী ১৩ তারিখ রাজ্যে ৬টি কেন্দ্রে বিধানসভা উপনির্বাচন। পাহাড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের অবস্থা মোটেই স্বস্তিদায়ক নয়। এই অবস্থায় মুখ্যমন্ত্রী বার বার পাহাড়ে গিয়ে জনসংযোগ বাড়াতে চাইছেন। নবান্ন সূত্রে জানা যাচ্ছে, আগামী ১১ নভেম্বর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দার্জিলিং পৌঁছনোর কথা। এবার প্রথম দার্জিলিংয়ে এসে সরস মেলার উদ্বোধন করবেন তিনি। এই সরস মেলা হচ্ছে পঞ্চায়েত দফতরের উদ্যোগে। ম্যালের চৌরাস্তায় টানা ১১ দিন ধরে তা চলবে। ১২ নভেম্বর সরস মেলার উদ্বোধন করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর রাজ্যের নানা প্রান্তের হস্তশিল্পীরা এই মেলায় যোগ দেবেন। তাছাড়াওওখানে এসেই জিটিএ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি বলে সূত্রের খবর। একথা ঠিক পাহাড়ে মুখ্যমন্ত্রীর কোনো রাজনৈতিক সভা নেই। কিন্তু তিনি এভাবেই জনসংযোগ বাড়িয়ে উপনির্বাচনে তার ডিভিডেন্ট নিতে চাইছেন। উত্তরবঙ্গের সিতাই এবং মাদারিহাট কেন্দ্রে উপনির্বাচন আছে। সেক্ষেত্রে মুখ্যমন্ত্রীর পাহাড় সফর বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। যদিও তিনি উপনির্বাচনের প্রচারে যাচ্ছেন না। কিন্তু পাহাড় থেকে সমতল সবক্ষেত্রের মানুষের সঙ্গে তাঁর দেখা হবে। তখনই মানুষের মাধ্যমে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে কিছু কথা বলতে পারেন। ইতিমধ্যে নতুন সাজে শেষে উঠেছে পাহাড়। আরও জানা যাচ্ছে, দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলা প্রশাসনের সঙ্গেও বৈঠক করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার ১১ নভেম্বর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সোজা দার্জিলিং পৌঁছবেন। আর ১৪ তারিখ কলকাতায় ফেরার কথা মুখ্যমন্ত্রীর। মুখ্যমন্ত্রীর এই সফর আসলে ‘এক ঢিলে দুই পাখি মারা।’ তিনি বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন, মিটিং ইত্যাদি যেমন করবেন তেমনই উপনির্বাচনকে সামনে রেখে জনসংযোগ কিছুটা বাড়িয়ে নিতে চাইছেন।

উপনির্বাচনের আগেই মুখ্যমন্ত্রী যাচ্ছেন পাহাড়ে Read More »