November 7, 2024

ভ্রমণ-অফবিট সমুদ্রসৈকত – ‘লালগঞ্জ’ – এখানে আপনি আপনার বন্ধু হবেন

সমুদ্রের প্রতি টান বিশ্বের সমস্ত ভ্রমণ পিপাসু মানুষেরই আছে। আর বাঙালির তো আছেই। কিন্তু সেই একঘেয়ে দিঘা,পুরী কি আর ভালো লাগে? এবার তাই নতুন সৈকতের খোঁজ দিচ্ছি আমরা। বর্তমানে ইন্টারনেটের যুগে একটু খোঁজাখুঁজি করলেই নিজের বাড়ির আশেপাশে এই বেশ কিছু অফবিট ডেস্টিনেশন সম্পর্কে জানা যায়। কলকাতা থেকে মাত্র ১৩০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই লালগঞ্জ সমুদ্র সৈকত। এখানে দীঘার মত এত ভিড় নেই। একেবারেই নিরিবিলি এলাকায় আপনি নিজের মতো বেশ কিছুটা সময় উপভোগ করতে পারবেন। মন খুলে সমুদ্র উপভোগ করতে পারবেন।   দু’একদিন ছুটি পেলে একবার বেরিয়ে পড়ুন পরিবার নিয়ে। আর এখন তো বর্ষার মৌসুম চলছে। এই বর্ষার মরশুমে এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য চোখে পড়ার মতো। আপনার যদি নিজের গাড়ি থাকে তাহলে তো যাতায়াতের ক্ষেত্রে কোন সমস্যাই নেই। আর যদি গাড়ি নাও থাকে তাহলে আপনি ট্রেনে করে এখানে পৌঁছে যেতে পারেন। যাতায়াতের খুব বেশি ঝামেলা নেই। শিয়ালদহ স্টেশন থেকে ট্রেনে উঠে আপনাকে নামখানা নামতে হবে। সেখানে অটো করে পৌঁছে যেতে পারবেন লালগঞ্জ। এখান থেকে খুব কাছেই রয়েছে বকখালি। এখানে থাকার জন্য ক্যাম্পের ব্যবস্থা রয়েছে। আপনি টেন্টে বসেই সমুদ্রের গর্জন শুনতে পারবেন। একদম হাতের নাগালের মধ্যেই সমুদ্রকে দেখতে পাবেন।

ভ্রমণ-অফবিট সমুদ্রসৈকত – ‘লালগঞ্জ’ – এখানে আপনি আপনার বন্ধু হবেন Read More »

রেখা পাত্রকে অশালীন ভাষায় আক্রমণ ফিরহাদ হাকিমের

ভারতীয় ধৰ্মীয় সংস্কৃতিতে ‘শব্দব্রহ্ম’ বলে একটি শব্দ আছে। অর্থাৎ শব্দই ব্রহ্ম, শব্দই ভগবান। তাই কোন শব্দ কোথায় ও কিভাবে ব্যবহার করবো, তা আমাদের শিখতে হবে। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে আমাদের রাজনীতিকদের একটা অংশ সেই শব্দব্রহ্ম শব্দটির অর্থ বোঝেন না। আর সেই কারণেই রাজ্যের মন্ত্রী, কলকাতা কর্পোরেশনের মেয়র একজন মহিলাকে ‘মাল’ বলে সম্বোধন করেন, যা বাংলা অভিধানে ‘আপশব্দ’ বলেই পরিচিত। আসন্ন বিধানসভা উপনির্বাচনে হাড়োয়া কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী রবিউল ইসলামের হয়ে প্রচারে গিয়েছিলেন ফিরহাদ। সেখানেই তিনি সন্দেশখালি ইস্যুতে বিজেপিকে আক্রমণ শানিয়েছিলেন। সেখানেই তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ‘দাড়িওয়ালা’ এবং বিজেপি নেত্রী রেখা পাত্রকে ‘হেরো মাল’ বলে সম্বোধন করেন। স্বাভাবিক কারণেই এই বিষয়টিকে বিজেপি খুব ভালো চোখে দেখছে না। বিরোধী দলনেতা এই নিয়েও তীব্র উস্মা প্রকাশ করেছেন। তিনি লেখেন, “অত্যন্ত আপত্তিকর! রেখা পাত্রকে অপমান করার কোনও অধিকার নেই মমতা সরকারের ক্যাবিনেট মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের। একজন মহিলাকে উল্লেখ করার সময় তিনি জঘন্য শব্দ ‘মাল’ উচ্চারণ করছেন। এর জন্যে কঠোর ভাষায় তাঁর তিরস্কার করা উচিত। একজন মহিলাকে সম্বোধন করার সময় এই ধরনের অবমাননাকর শব্দ ব্যবহার করার জন্য আইনের আওতায় পদক্ষেপ করা উচিত তাঁর বিরুদ্ধে। – – – এছাড়া, একজন ব্যক্তি যিনি মহিলাদের প্রতি এমন অবজ্ঞাপূর্ণ হতে পারেন, তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিও অসম্মানজনক হবেন, এটাই আশা করা যায়। তাঁর নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও প্রায়শই তা করে থাকেন।” খুবই কাতর হয়ে রেখা পাত্র সাংবাদিকদের বলেন,”আমাকে যে ভাষায় আক্রমণ করেছেন, সেটা খুবই নিন্দনীয়। অপমান করা হয়েছে, তা আমার মতো খেটে খাওয়া পরিবারের মেয়েকে অপমান করা হয়েছে। এই অপমান গোটা সন্দেশখালির মা-বোনেদের অপমান।” বাংলার রাজনীতি থেকে কবে দূর হবে এই আপভাষা সংস্কৃতি? এখন সেই প্রশ্ন করছেন নাগরিক মহল।

রেখা পাত্রকে অশালীন ভাষায় আক্রমণ ফিরহাদ হাকিমের Read More »

ছট পুজো উপলক্ষ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা গান!

চলতি বছর ছট পুজো উপলক্ষ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) লেখা গান প্রকাশিত হতে চলেছে। বিহার, উত্তর প্রদেশ সহ দেশের একটি বড় অংশের মানুষের কাছে এই ছট উৎসব অন্যতম জনপ্রিয় পার্বন। ‘পোস্তা বাজার মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের’ জগদ্ধাত্রী পুজোর উদ্বোধনে গিয়ে এই গানের কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর এই গান ছট উৎসবের সময় শোনা যাবে। গানটি মুখ্যমন্ত্রীর ফেসবুক পেজেও আসবে বলে জানিয়েছেন খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ”ছট পুজো উপলক্ষ্যে আপনাদের অনেক অনেক শুভকামনা। আমি কাল এর জন্য একটি গানও লিখেছি। এই গানের কথা আমার। যদি ভুল হয়ে থাকে, তাহলে ক্ষমা চাইছি। তবে… এটি করেছি। বানিয়েছি একটি গান ছটি মায়ের জন্য। আপনারা কাল ঘাটে গিয়ে (পুজোর সময়) শুনতে পাবেন, আমাদের পুলিশ এগুলোকে লাগিয়ে দেবে। আমি পেনড্রাইভ দিয়ে দিয়েছি। কাল আমার ফেসবুকে দেখা যাবে।” এদিন বড় বাজার ও পোস্তা বাজারের প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, ‘’অনেকেই এমন আছেন যাঁরা কাজ ফেলে রাখেন, তবে কিন্তু আমি কাজ ফেলে রাখা পছন্দ করি না। মন থেকে কাজ করার কথা। এখানে আমি ভোটের কথা বলতে আসিনি, যখন প্রয়োজন হয়, তখন তো কাউকে পাননা। কিন্তু আমাদের পাবেন ৩৬৫ দিন কাকের মতো। কোকিল আসবে…কুহু কুহু করে চলে যাবে। কিন্তু কাক রোজ আসবে। তার ডাক পছন্দ নাও হতে পারে। তবে রোজ আসে সে।” সম্প্রীতির বার্তা দিয়ে এদিন তিনি বলেন, ”বাংলা…’ তো পুরো মিনি ইন্ডিয়া। বাংলাকে নিজের ঘর ভাবুন, তাহলেই আপন করতে পারবেন।”

ছট পুজো উপলক্ষ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা গান! Read More »

ফের একবার যাত্রী সুরক্ষা সঙ্কটে

ফের একবার যাত্রী সুরক্ষা সঙ্কটে। ট্রেন যাত্রা এখন যাত্রীদের চরম ও অন্যতম দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিদিনই দেশের কোথাও না কোথাও ট্রেন পরিষেবা বিঘ্নিত হচ্ছে। যার ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্যাপক ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে যাত্রীদের। মঙ্গলবার ওড়িশার ভদ্রকের কাছে একটি দুর্ঘটনা ঘটে। এরপর মহারাষ্ট্রের ঠাণেতে (Thane) বুধবার ট্রেনের একটি ইঞ্জিন কাসারা স্টেশনের কাছে লাইনচ্যুত হয়। ঘটনার পরেই কেন্দ্রীয় রেল তরফে জানানো হয় মেল বা এক্সপ্রেসের মতো দূরপাল্লার ট্রেনে যারা যাতায়াত করছেন, তাঁদের পৌঁছতে দেরি হবে কারণ ট্রেন লেট করবে। যদিও চলতি বছরে দেখা গিয়েছে ট্রান লেট খুব সাধারণ একটা বিষয় হয়ে উঠেছে। কেন্দ্রীয় রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক স্বপ্নিল নীলা এই মর্মে জানান, কাসারা স্টেশন ইয়ার্ডে বেলা ১২টা ২০ নাগাদ ট্রেনের একটি ইঞ্জিন বেলাইন হয়ে যায়। হতাহতর খবর নেই। তবে ঘন ঘন ট্রেন বেলাইন-সহ দুর্ঘটনার খবরের ফলে রীতিমত আতঙ্কিত যাত্রীরা। এই ঘটনার ফলে লোকাল ট্রেন পরিষেবার ক্ষেত্রে কোনও প্রভাব পড়েনি।

ফের একবার যাত্রী সুরক্ষা সঙ্কটে Read More »

ভোট প্রচারে নৈহাটির তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে

হাতেগোনা আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি উপনির্বাচনে। তাই জয় নিশ্চিত করতে বাড়ি-বাড়ি প্রচার, জনসংযোগ, কর্মিসভা, জনসভা, পথসভা কোনও কিছুতেই খামতি রাখতে চাইছেন না নৈহাটির তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে। প্রয়োজনী অনুযায়ী তৈরি হয়েছে প্রচার-পদ্ধতির কর্মসূচি। প্রচারের ক্ষেত্রে মূলত ঘরে ঘরে গিয়ে সরাসরি জনসংযোগ ও পথসভা, র‍্যালিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন প্রার্থী সনৎ দে। পাশাপাশি, যে জায়গাগুলিতে সংগঠন তুলনামূলকভাবে দুর্বল, সেখানে জনসংযোগে বেশি জোর দিচ্ছেন তিনি। বুধবার সকাল সাড়ে আটটা থেকে মাঝিপাড়া-পলাশি এলাকায় নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন প্রার্থী। মাঝিপাড়ার কালীমন্দির পরিদর্শন করে সেখানে পুজো দেন। এরপর ওই এলাকায় বাড়ি-বাড়ি গিয়ে জনসংযোগ করেন তিনি। প্রচারে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে, বিশেষ করে প্রবীণ নাগরিক এবং মহিলাদের সঙ্গে আলাপচারিতার উপর বেশি জোর দেন। সাড়ে বারোটা নাগাদ সোশ্যাল মিডিয়ার কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সাড়ে তিনটে নাগাদ জেটিয়া এলাকার ঘরে-ঘরে গিয়ে প্রচার সারেন তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে। তারপর হালিসহর চেন গেট থেকে পাঁচমাথা মোড় পর্যন্ত বিরাট র‍্যালি হয়। এই র‍্যালিতে প্রার্থী সনৎ দে-এর সঙ্গে ছিলেন সাংসদ-অভিনেত্রী জুন মালিয়া। র‍্যালিতে মানুষের উপস্থিতি ও উৎসাহ তৃণমূল প্রার্থীর নিশ্চিত জয়ের প্রমাণ। বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত নোয়াখালি কলোনি, বুডুরিয়া, নান্না, ইন্দিরা কলোনি, ফেরিঘাট, বলাইবাগ ইত্যাদি জায়গায় পথসভা আয়োজিত হয় স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের উদ্যোগে। পথসভাগুলিতে বক্তব্য রাখেন সাংসদ পার্থ ভৌমিক, সাংসদ জুন মালিয়া, আইএনটিটিইউসি’র রাজ্য সভাপতি ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, অরূপ চক্রবর্তী, নারায়ণ গোস্বামী, সমীর চক্রবর্তী, মদন মিত্র, নির্মল ঘোষ-সহ অন্যরা।

ভোট প্রচারে নৈহাটির তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে Read More »

হাওড়া ডিভিশনের মেন শাখায় হাওড়া থেকে ব্যান্ডেল অবধি রেলযাত্রীদের সুবিধার জন্য স্পেশাল ট্রেন চালানো হবে

আজ থেকে পুজো শুরু চন্দননগরে। ফলে হাওড়া ডিভিশনের মেন শাখায় হাওড়া থেকে ব্যান্ডেল অবধি রেলযাত্রীদের সুবিধার জন্য স্পেশাল ট্রেন চালানো হবে। পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, শুক্রবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত হাওড়া ডিভিশনে প্রতি দিন পাঁচ জোড়া বিশেষ ট্রেন চালাবে পূর্ব রেল। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, হাওড়া-ব্যান্ডেল শাখায় প্রতি দিন আপ-ডাউন মিলিয়ে ১০টি অতিরিক্ত ট্রেন চলবে। শুধু তা-ই নয়, হাওড়া-বর্ধমান ডিভিশনে এক জোড়া বিশেষ ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে পূর্ব রেল। রেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, শুক্রবার অর্থাৎ ৮ নভেম্বর থেকে আগামী মঙ্গলবার অর্থাৎ ১২ নভেম্বর পর্যন্ত প্রতি দিন বিকেল ও রাতে হাওড়া-ব্যান্ডেল শাখায় বাড়তি ট্রেন চালানো হবে। হাওড়া থেকে ব্যান্ডেলগামী বিশেষ ট্রেনগুলি ছাড়বে বিকেল ৫.২০, সন্ধ্যা ৭.৫৫, রাত ৮. ৩৫, রাত ১১.৩০ এবং রাত ১২.৩০-তে। অন্য দিকে, ব্যান্ডেল থেকে হাওড়াগামী বিশেষ ট্রেন ছাড়বে সন্ধ্যা ৬.৩৫, রাত ৯.২০, রাত ৯.৫৫, রাত ১টা এবং রাত ২টোয়।পাশাপাশি হাওড়া থেকে বর্ধমানগামী বিশেষ ট্রেন ছাড়ার পরিকল্পনা করেছে পূর্ব রেল। বর্ধমান থেকে হাওড়াগামী স্পেশ্যাল লোকাল ট্রেন ছাড়বে রাত সাড়ে ১০টায়। বিসর্জনের দিন, অর্থাৎ ১২ তারিখ হাওড়া-ব্যান্ডেল শাখায় আরও অতিরিক্ত ট্রেন চালাবে রেল। কয়েকটি লোকালের যাত্রাপথ পরিবর্তন করা হয়েছে। পুজোর চার দিন হাওড়া-মসাগ্রাম লোকাল (সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা) বর্ধমান পর্যন্ত যাবে। হাওড়া থেকে ব্যান্ডেলগামী বিশেষ ট্রেন ছাড়বে – বিকেল ৫.২০সন্ধ্যা ৭.৫৫রাত ৮.৩৫রাত ১১.৩০রাত ১২.৩০এ। ব্যান্ডেল থেকে হাওড়াগামী বিশেষ ট্রেন ছাড়বে সন্ধ্যা ৬.৩৫, রাত ৯.২০, রাত ৯.৫৫, রাত ১টা, রাত ২ টো। হাওড়া থেকে বর্ধমানগামী বিশেষ ট্রেনটি ছাড়বে রাত ১টা ১৫ মিনিটে। বর্ধমান থেকে হাওড়াগামী লোকাল ট্রেন পাওয়া যাবে রাত ১০.৩০ অবধি।প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এবারের পুজোয় বিপুল জনসমাগম হবে তার আঁচ পাওয়া যাচ্ছে। সেই নিরিখে পুলিশ থেকে দমকল সব প্রস্তুত। দর্শনার্থীদের স্বাভাবিক যাতায়াত নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনা করা হয়েছে। ঠিক হয়েছে, চন্দননগর ফেরিঘাট এবং চন্দননগর ও মানকুণ্ডু রেলস্টেশনে টিকিট কাউন্টারের সংখ্যা বাড়ানো হবে। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করার আশ্বাস দিয়েছেন পুলিশ কমিশনার।চন্দননগরের মেয়র রাম চক্রবর্তী বলেন, ‘জগদ্ধাত্রী পুজো আমাদের ঐতিহ্য। এবার শোভাযাত্রা আড়েবহরে বাড়ছে। প্রচুর মানুষ আসবেন, এমনই ইঙ্গিত মিলেছে। ফেরি পরিষেবা যথাযথ রাখা হবে। পুরসভার তরফে যাবতীয় সহযোগিতা করা হবে।’

হাওড়া ডিভিশনের মেন শাখায় হাওড়া থেকে ব্যান্ডেল অবধি রেলযাত্রীদের সুবিধার জন্য স্পেশাল ট্রেন চালানো হবে Read More »

“বাংলায় থেকে বাংলাকে নিজের ঘর ভাবুন। নিজের না ভাবলে হবে কী করে?”: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

“বাংলায় থেকে বাংলাকে নিজের ঘর ভাবুন। নিজের না ভাবলে হবে কী করে?” পোস্তায় জগদ্ধার্থী পুজোর উদ্বোধনে এসে অবাঙালি ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে এই ভাবেই বড় বার্তা দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এই এলাকা বহুভাষাভাষীদের। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এখানে থাকেন। এখানে কে কী খাবে, কে কী পড়বে, কে কী বলবে নিয়ে কোনও জাতিগত সমস্যা নেই। মানবিকতা আসলে মানবিকতাই হয়। আপনারা আমাদের ভাই-বোন।” উপনির্বাচনের মুখে বড়বাজার এলাকায় পুজোর উদ্বোধনে এসে বুধবার বিকেলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি ভোটের জন্য এখানে আসিনি। এখানে একটা ওয়ার্ড আমরা জিতেছি। বাকি তিন আসন বিজেপি জিতেছে। লোকসভাতেও আমাদের ভোট এখানে কম। আমি এখানে ভোটের জন্য আসিনি। আমরা এখানে কাকের মতো আসি। কোকিলের মতো আওয়াজ শুধু শুনতে ভাল লাগে। কিন্তু কাকের মতো আসি ও রোজ আমরাই পাশে থাকি।”বুধবার পোস্তায় প্রতিবারের মতো জগদ্ধাত্রী পুজোর উদ্বোধনে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উদ্বোধনের পরে মমতা বলেন, “আমি প্রতিবার পোস্তা বাজারে জগদ্ধাত্রী পুজোয় উদ্বোধনে আসি। আমি মনে করি আমাকে মা এখানে ডেকে নিয়ে আসে। চন্দননগরের একাধিক পুজো দেখলাম এখান থেকে। আপনাদের পুজো ভাল হয়েছে।”এদিন এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে বার্তা দেন মমতা। তিনি বলেন, “জগদ্ধাত্রী হলেন জগতের মা। মায়ের একাধিক রূপ। কালই ছট পুজো আছে। আমাদের এখানে ছট পুজোয় সরকার দু’দিন ছুটি দেয়। আপনারা আস্তে আস্তে ঘাটে যাবেন। তাড়াহুড়ো করবেন না। কারণ জলে পুজো হয়। তাই সাবধানতা বজায় রাখবেন। আমি ছটপুজো উপলক্ষে গান করেছি। তাতে ভুল হলেন আমি ক্ষমাপ্রার্থী। বৃহস্পতিবার ঘাটে পুলিশ সেই গান চালাবে।”

“বাংলায় থেকে বাংলাকে নিজের ঘর ভাবুন। নিজের না ভাবলে হবে কী করে?”: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় Read More »