November 6, 2024

রাজনৈতিক জামা বদলের নতুন নাম আব্দুস সাত্তার

গত ১০/১১ বছরে রাজনৈতিক রঙ পরিবর্তন পশ্চিমবঙ্গে নতুন নয়। আদর্শহীন রাজনীতিতে রাজনৈতিক দল বদল মানুষের জামা বদলের মতো হয়ে গেছে। বিশেষ করে তৃণমূল ও বিজেপি এই খেলাকে এগিয়ে নিয়ে চলেছে। এবার প্রাক্তন বাম মন্ত্রী, যিনি ২০১৮ সালে সিপিএম ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দিয়ে ২০২১ সালে কংগ্রেসের হয়ে বাদুড়িয়ার প্রার্থী হয়ে পরাজিত হয়েছিলেন, তিনি এবার তৃণমূলের। খবরে প্রকাশ মঙ্গলবার এক বিজ্ঞাপ্তি প্রকাশ করে জানানো হয়, আব্দুস সাত্তারকে মুখ্যমন্ত্রীর মুখ্য উপদেষ্টা পদে নিয়োগ করা হলো। এবার তাঁর তৃণমূলে যোগ দেওয়া শুধুই সময়ের অপেক্ষা। এই নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়ে নি বাম ও কংগ্রেস। কংগ্রেসের মুখপাত্র সৌম্য আইচ জানান, “অনেকদিন ক্ষমতার বাইরে থেকে উনি হাঁপিয়ে উঠেছিলেন বোধ হয়। তাই ন্যায় নীতিহীন, সুবিধাবাদী এই আত্মসমর্পণ। কংগ্রেস করতে অনেক শক্ত মেরুদণ্ড আর ত্যাগ-তিতিক্ষা লাগে, যেটা আমাদের হাজার হাজার কর্মী অন্যায়ের বিরুদ্ধে দীর্ঘ লড়াইয়ে প্রমাণ করেছেন। আমাদের দলে এ সবের কোনও প্রভাব পড়বে না।’’ স্বাভাবিক কারণেই সাত্তারের এই অবস্থানকে মোটেই ভালো চোখে দেখে নি বাম ও বিজেপি। এ ছাড়াও তাকে রাজ্যের সংখ্যালঘু বিষয়ক ও মাদ্রাসা শিক্ষা দফতরের উপদেষ্টা পদেও নিয়োগ করা হয়েছে। ফলে এখন থেকে তিনি (Abdus Sattar) একজন প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পাবেন। সামনেই রাজ্যের ৬ বিধানসভা কেন্দ্রে উপ নির্বাচন রয়েছে। ভোট হবে নৈহাটি সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ আসনে। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে নৈহাটি বিধানসভা সংলগ্ন গুরুত্বপূর্ণ একটা এলাকা আমডাঙা। যেখানে এখনও আবদুস সাত্তারের বড় ভূমিকা আছে বলে মত রাজনৈতিক মহলের।

রাজনৈতিক জামা বদলের নতুন নাম আব্দুস সাত্তার Read More »

ভোটের ময়দানে নামতে চলেছে অভিষেক

তৃণমূল কংগ্রেসে দ্বিতীয় নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে কিছুদিন থেকেই জল্পনা শুরু হয়েছিল। লোকসভা নির্বাচনের পরে তিনি রাজনীতি থেকে কিছুটা দূরেই আছেন। কিন্তু এর প্রধান কারণ অভিষেকের চোখের সমস্যা। অবশেষে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তৃণমূল সূত্রে জানা গেলো অভিষেক এবার নামতে চলেছে উপনির্বাচনের প্রচারে। উপনির্বাচন নিয়ে ইতিমধ্যেই সক্রিয় রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সীর দফতর। জেলা সফরে গিয়েছেন খোদ বক্সী। শুধু তাই নয়, বক্সী ঘনিষ্ঠ অন্যান্য নেতারাও গিয়েছেন। তবে এরই মধ্যে রাজনীতির অলিগলিতে একটাই প্রশ্ন এবার কি সক্রিয় ভাবে প্রচারে নামবেন অভিষেক? সেই প্রশ্নর উত্তর সামনে আসলো এবার। জানা যাচ্ছে, আগামী ৯ নভেম্বর ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের আমতলা পার্টি অফিসে বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন তৃণমূল সাংসদ। উপস্থিত থাকবেন পার্টি নেতৃত্ব ও জন প্রতিনিধিরা। সেখান থেকেই নির্বাচন নিয়ে আগাম কোনও কর্মসূচি তিনি ঘোষণা করেন কি না সেই দিকেই তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল। কারণ, বিগত লোকসভা ভোটের সময় দলের সব দায়িত্ব ‘কাঁধে’ তুলেনিয়েছিলেন তিনি। তবে ভোটের রেজাল্টের পর সাময়িক বিরতি নেন। সামনেই উপভোট। যতদূর জানা যাচ্ছে, তিনি সর্ব শক্তি নিয়ে এবার নামতে চলেছেন উপনির্বাচনে।

ভোটের ময়দানে নামতে চলেছে অভিষেক Read More »

আবার খবরের শিরোনামে ভাঙড় – ব্যাপক মারামারি আই এস এফ ও তৃণমূলের মধ্যে

কয়েকদিন আগেই আই এস এফ বিধায়ক অভিযোগ করেছিলেন যে আবাস যোজনা নিয়ে তৃণমূল ব্যাপক দুর্নীতি করছে। আর তা নিয়ে প্রতিবাদ করাতেই ব্যাপক গন্ডগোল শুরু হয়েছে ভাঙড়ের উত্তর কাশীপুর থানার চক মরিচা এলাকায়। ISF ও তৃণমূলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় এক আইএসএফ কর্মী আহত হয় বলে অভিযোগ। পালটা তৃণমূলের বেশ কয়েকজন আহত হয় বলে অভিযোগ তৃণমূলের। ISF কর্মীদের অভিযোগ যাদের দোতলা বাড়ি আছে, তারা আবাস যোজনার টাকা পাচ্ছে, কিন্তু যাদের পাওয়ার কথা তারা পাচ্ছে না। ISF কর্মীদের অভিযোগ,গরিব মানুষের নামে কোন তালিকা আসেনি। এরই প্রতিবাদ করতে গেলে ISF কর্মীদের তৃণমূল সমর্থকরা মারধর করে বলে অভিযোগ। অন্যদিকে তৃণমূলের অভিযোগ সরকারি কর্মীরা সার্ভে করছে। সেই কাছে বাধা দিচ্ছে আই এস এফ। অন্য এলাকা থেকে আইএসএফের লোকজন তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের বাড়িতে হামলা করে। এলাকায় প্রচুর পুলিশ উপস্থিত হয়ে গন্ডগোল থামানোর চেষ্টা করছে।

আবার খবরের শিরোনামে ভাঙড় – ব্যাপক মারামারি আই এস এফ ও তৃণমূলের মধ্যে Read More »

এ মাসেই ২৫ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে বিধানসভা অধিবেশন

এবার বিধানসভার শীতকালীন অধিবেশনে আসতে চলেছে একাধিক বিল। উপনির্বাচন শেষ হয়ে ফলাফল প্রকাশের পরই রাজ্য বিধানসভার অধিবেশন বসতে চলেছে। শীতকালীন অধিবেশন আগামী ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে বিধানসভায়। এই কথা জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারের অধিবেশনে বাণিজ্য সম্মেলন–সহ নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হবে বলে জানান পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যে বিজেপি বিভিন্ন বিলের বিরোধিতার জন্য প্রস্তুতি শুরু করেছে। এবার ইডি, সিবিআইয়ের অতি সক্রিয়তা নিয়ে উত্তপ্ত হতে পারে অধিবেশন। বিভিন্ন রাজ্যের স্পিকারদের নিয়ে সম্মেলনে বিরোধী রাজ্যের স্পিকারেরা এই বিষয়ে সরব হয়েছিলেন। বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,এবারের অধিবেশনে আমাদের বহু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে। বিজনেস অ্যাডভাইজরি কমিটিতে ওই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হবে। সেই আলোচনায় একটা কর্মসূচি সাজানো হবে। স্পিকাররা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছেন না। ইডি–সিবিআই দিয়ে স্পিকারদের বাড়িতে রেইড করিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বিধায়ক, মন্ত্রীদের ক্ষেত্রেও এরকম ঘটনা ঘটেছে। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ধ্বনিত হতে চলেছে অধিবেশনে।

এ মাসেই ২৫ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে বিধানসভা অধিবেশন Read More »

তরমুজের খোসা না ফেলে নানাভাবে প্রসেস করে খেয়ে নিন – শরীরে প্রচুর এনার্জি আসবে

  সাধারণত আমরা তরমুজের লাল অংশ খেয়ে বাকি প্রায় অর্ধেক অংশ ফেলে দিই। কিন্তু পুষ্টিগুণে ওই অংশ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। পুষ্টি গবেষকেরা বলছেন তরমুজের খোসায় আছে অনেক গুণ। যেমন – ১) এনার্জি বর্ধক – বিশেষজ্ঞদের মতে, তরমুজের খোসায় রয়েছে সিট্রুলাইন। যা এনার্জির ঘাটতি মেটাতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। সিট্রুলাইন রক্তনালী প্রসারণ করতেও সাহায্য করে । ২) রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ – আপনি যদি নিয়মিত প্রেশার কমানোর ওষুধ খান, তাহলে তরমুজের খোসা খাওয়ার চেষ্টা করুন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, তরমুজের নির্যাস রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। ৩) মেদ ঝরায় – তরমুজের খোসার আর একটি গুণ হল এটি ফাইবার সমৃদ্ধ। তাই কোষ্টকাঠিন্যের সমস্যা হলে তরমুজের খোসা খেতে পারেন। এছাড়াও এটি কোলেস্টেরল এবং রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাই ফাইবারের ঘাটতি মেটাতে হলে তরমুজের খোসা খেতে ভুলবেন না। বিশেষজ্ঞদের মতে, তরমুজের খোসায় ক্যালরির পরিমাণ কম তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে দারুণ সহায়ক।  প্রশ্ন কিভাবে তরমুজের খোসা খাওয়া যায় – 

তরমুজের খোসা না ফেলে নানাভাবে প্রসেস করে খেয়ে নিন – শরীরে প্রচুর এনার্জি আসবে Read More »

‘জিরা’ – সুস্বাস্থ্যের আধার

আমাদের হাজার বছরের আয়ুর্বেদ শাস্ত্র ‘জিরা’কে মানব দেহের মহৌষধ বলে আসছে। আধুনিক পুষ্টি বিজ্ঞানের গবেষণায় তার সত্যতা পাওয়া যাচ্ছে। জিরায় পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন বিদ্যমান, যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং রোগপ্রতিরোধে বিশেষ কার্যকর। জিরায় আয়রনের পাশাপাশি ভিটামিন-এ ও সি আছে। জিরায় আয়রন বিদ্যমান থাকায় হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বৃদ্ধিতে রক্তশূন্যতা দূর করে। এছাড়াও জিরায় আছে এমন অনেক উপাদান যা মানব দেহেকে বহুদিক থেকে সুস্থ রাখে। জিরার উপকারিতা নিয়ে পুষ্টি বিশারদেরা বলছেন –  ১) ওজন কমাতে সাহায্য করে। ২) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। ৩) রক্ত শূন্যতা দূর করে। ৪) অম্বল বিনাশ করে। ৫) কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে। ৬) গ্যাস্ট্রিক নিরাময়ে সাহায্য করে। ৭) বমিভাব দূরীকরণে উপকারী। ৮) দেহের জলশূন্যতা দূর করে। ৯) অনিদ্রা দূর করে। ১০) স্মৃতিশক্তি উন্নতি করে।   এছাড়াও জিরাতে আছে প্রচুর বিবিধ উপকার। যেমন – শরীরের জ্বালাপোড়া দূর করে,বার্ধক্য রোধ ও ব্রণ নিরাময়ে জিরা বিশেষ উপকারী।    জিরা ব্যবহারের নিয়ম। রান্নায় যেভাবে জিরা ফোড়ন দেওয়া হয়,তা ভালো। তবে প্রত্যক্ষ উপকার পাওয়ার জন্য ২ ভাবে জিরা-জল বানাতে পারেন। ১) রাতে ১ গ্লাস জলে ১ চামচ জিরা ভিজিয়ে রেখে সেই জল সকালে খেয়ে নেওয়া। ২) জিরার আরো ভালো উপকার পেতে গেলে ১ লিটার জলে ২ চামচ জিরা গরম জলে ১০ মিনিট ফুটিয়ে ঠান্ডা করে সকালে ও বিকেলে ওই জল খেয়ে নিন।  হাতেনাতে উপকার বুঝতে পারবেন।

‘জিরা’ – সুস্বাস্থ্যের আধার Read More »

ভ্রমণ-যাঁরা নিরিবিলিতে সময় কাটাতে চান চলে আসুন পশ্চিম সিকিমের ‘সাং গ্রামে’

  ভ্রমণ ছাড়া বাঙালির সময় কাটে না। বছরে অন্তত একবার ঘুরতে যাওয়া বেশিরভাগ বাঙালির অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। তবে কোথায় আর যাবেন! সব জায়গায় প্রবল ভিড়। উত্তর বঙ্গের সীমানা পেরোলিই সিকিম। সে যেন এক মিনি ভূস্বর্গ। হিমালয় আর প্রকৃতির সব সৌন্দর্য যেন উজার করে দিয়েছে এই ছোট্ট পাহাড়ি রাজ্যে। একের পর এক সুন্দর সুন্দর জায়গা রয়েছে। আজ আমরা বলবো এক নতুন জায়গার কথা। গ্যাংটক, নাথুলার ভিড় এড়িয়ে একটু নিরিবিলিতে ছুটি কাটাতে চাইলে চলে আসুন পশ্চিম সিকিমের এই অফবিট গ্রামে। ছাঙ্গু, নাথুলা এই সব জায়গায় যেমন প্রকৃতির রুদ্র রূপ দেখা যায়। পূর্ব এবং পশ্চিম সিকিমে এর প্রভাব বড় বেশি রুক্ষতা দেখা যায় না। এখানে হিমালয় বড় বেশি মনোরম। যাঁরা নিরিবিলিতে সময় কাটাতে চান চলে আসুন পশ্চিম সিকিমের সাংয়ের। আনেকে আবার ছাং বলেও ডাকেন গ্রামটিকে। বৌদ্ধ করমাপা ছাংয়ের নাম অনুসারেই নাকি সেই গ্রামের নাম হয়েছে।   এখানে একেবারেই পর্যটকের দেখা মেলেনা। সেক্ষেত্রে বলতে গেলে ভ্রমণ মানচিত্রে একেবারে নতুন জায়গা সং। একেবারে সিকিমের গ্রাম্য পরিবেশ। চাষবাস করে এখনকার লোকজন। একটি দুটি হোম স্টে রয়েছে। সেগুলি তেমন ঝাঁ চকচকে নয় তবে গ্রামের পরিবেশে থাকার উপযুক্ত। প্রতিটিবাড়ির জমি জমা রয়েছে। পাহাড়ের গায়ে ধাপ কেটে কেটে চাষ করা হয় রকমারি সব সবজি, আলু, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মুলো, স্কোয়াশ, ধান, বাঁধা কপি, রাইশাক কতো কি। সবুজ খেত থেকে সবজি তুলে এনে রান্না করেন। গ্যংটক, রুমটেকের মতো ভিড় নেই এখানে একেবারে নিরিবিলিতে সকাল সকাল কাঞ্জনজঙ্ঘার দর্শন। তারপর ভিলেজ ওয়াকে বেড়িয়ে পড়ুন। নাম না জানা সব সিকিমের খাবার। সেগুলি স্বাদে এবং গন্ধে অতুলনীয়। এখানকার আরেকটি বিশেষত্ব পাখি। যেহতু জন সমগম কম তাই পাখিদের পছন্দের জায়গা। এখানে অসংখ্য নাম না জানা পাখিদের দেখা মেলে।    যাওয়া ও থাকা – শিলিগুড়ি থেকে রংপো হয়ে সিংতাম ভ্যালি সেখান থেকে সাং আসতে হয়। রংপো থেকে সিনতােমর দূরত্ব ১৩ কিলোমিটার। আর সিংতাম থেকে সাং ভ্যালির দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার। কাজেই একটু অন্য রুটেই যেতে হবে সেখানে। বেশ অনেকটা উঁচুতে অবস্থিত হলেও একেবারে অসাধারণ।এখানে আছে বেশ কয়েকটা হোমস্টে।

ভ্রমণ-যাঁরা নিরিবিলিতে সময় কাটাতে চান চলে আসুন পশ্চিম সিকিমের ‘সাং গ্রামে’ Read More »