আজ আমেরিকায় লক্ষাধিক ভোটার ভোট দেবে বাংলায় লেখা ব্যালট পেপারে

দীর্ঘ প্রতিক্ষার অবসান ঘটেছে। আজ ভারতীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ শুরু হবে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। আর মজার বিষয় হলো আজ লক্ষাধিক বাঙালি সেই ভোটে অংশ নেবেন। ২০১৩ সালে প্রথমবার বাংলা ভাষায় ব্যালট ছাপা হয় মার্কিন নির্বাচনে। তবে গোটা আমেরিকাজুড়ে নয়, নির্দিষ্ট ৬০টি নির্বাচনী কেন্দ্রের ব্যালটে বাংলা ভাষা ছাপা হয়। এই কেন্দ্রগুলোর অধিকাংশই নিউ ইয়র্কে। উল্লেখ্য, আমেরিকায় বসবাস করেন লক্ষাধিক বাঙালি। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিকরা। ১১ বছর আগে বাঙালি অধ্যুষিত কুইন্স এলাকা থেকেই যাত্রা শুরু হয় বাংলা ভাষায় ব্যালট পেপারের। দক্ষিণ এশীয় ভোটারদের জন্য কেন মাতৃভাষায় ভোট দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে না, এই প্রশ্নের মুখে পড়ে কুইন্সের নির্বাচনী বোর্ড। ইংরাজির জ্ঞান সীমিত হওয়ার কারণে বাংলাভাষী মার্কিন নাগরিকরা পূর্ণ মাত্রায় ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারছেন না, এই দাবিতে সরব হন স্থানীয়রা। শেষ পর্যন্ত ব্যালট পেপারে বাংলা ভাষা রাখা হয়। আমেরিকায় ভোটদাতা নাগরিকের সংখ্যা ২৩ কোটির বেশি। এ বারের নির্বাচনে রেজিস্টার্ড ভোটারের সংখ্যা প্রায় ১৬ কোটি। তার মধ্যে রয়েছেন লক্ষাধিক বাঙালিও। টান টান উত্তেজনার মধ্যে শুরু হতে চলেছে ভোটযুদ্ধ। প্রাক নির্বাচনী ফলাফল যা বেরিয়েছে, তাতে প্রায় সমান সমান ট্রাম্প ও হ্যারিস। এখন দেখার শেষ পর্যন্ত কার মুখে হাসি ফোটে।

সঞ্জয় রাইকে ‘চুপ’ করিয়ে রাখা নিয়ে মুখ খুললেন কিঞ্জলরা

সোমবার শিয়ালদা আদালত থেকে বের করে নিয়ে যাবার সময় অনেকটা কুনাল ঘোষের কায়দায় অভিযুক্ত সঞ্জয় রাইকে চিৎকার করতে শোনা যায়, তাকে ভয় দেখিয়ে সরকার ও তার ডিপার্টমেন্ট চুপ করিয়ে রেখেছে। তাকে মুখ খুলতে নিষেধ করেছে। তাকে ভয় দেখানো হচ্ছে। স্বাভাবিক কারণেই প্রশ্ন উঠেছে যে সঞ্জয় তো সিবিআইয়ের হেফাজতে। তাহলে কে কিভাবে তাকে ভয় দেখাচ্ছে? কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারাও ধর্ষণ ও খুনে সঞ্জয় ছাড়া আর কাউকে অভিযুক্ত করেনি এখন পর্যন্ত। তার বিরুদ্ধেই চার্জ গঠন হয়েছে। বিচারপ্রক্রিয়াও শুরু হয়ে যাবে। এরই মধ্যে চিকিৎসকমহল থেকে দাবি উঠেছে, এই ঘটনা একজনের দ্বারা ঘটানো সম্ভব নয়। নির্যাতিতার বাবা-মাও এই আশঙ্কার কথা প্রকাশ করেছেন আগেই। তিলোত্তমার শরীরে ২৬টা আঘাতের চিহ্ন শুধুই একজনের পক্ষে ওই অল্প সময়ের মধ্যে দেওয়া অসম্ভব বলেই নাগরিক মহল মনে করছেন। সঞ্জয়ের দাবির পরেই জুনিয়র ডাক্তারদের পক্ষ থেকে একাধিক দাবি উঠেছে। কে বা কারা সঞ্জয়ের মুখ বন্ধ করে রেখেছিল? তা সামনে আসা দরকার। সঞ্জয় রায়ের মুখ নাকি বন্ধ রাখতে বলেছিল ডিপার্টমেন্ট। কিন্তু সিবিআই ? প্রশ্ন তুলেছেন , আন্দোলনের অন্যতম মুখ আসফাকুল্লা নাইয়া। কিঞ্জল নন্দও প্রশ্ন তুলেছেন একই স্বরে। চিকিৎসক আসফাকুল্লার প্রশ্ন, ‘ Department এর কথায় চুপ ছিল মানে ? কোন Department ? কে বা কারা কেন চুপ করিয়ে রেখেছিল ? কাকে কাকে চুপ করিয়ে রেখেছিল ? CBI কেও কি কেউ চুপ করিয়ে রাখছে নাকি ? কত পাওয়ারফুল ব্যক্তি জড়িত ? কত বড় খেলা ? সরকার ফাঁসাচ্ছে মানে ?’ অন্যদিকে কিঞ্জলের প্রশ্ন, ‘ আজকে যখন সঞ্জয় রাই বলে যে তাকে ফাঁসানো হয়েছে। তাহলে তাকে কে ফাঁসিয়েছে? কেন ফাঁসানো হচ্ছে? এই পুরো ঘটনার মোটিফ কী? এই সবটাই এই মুহূর্তে সিবিআইকে সামনে আনা উচিত।

সামনেই জগদ্ধাত্রী পুজো – এক নজরে দেখে নেওয়া যাক নির্ঘন্ট

কালীপুজো শেষ মানেই বাতাসের জগদ্ধাত্রী পুজোর আমেজ চলে আসে। এর মধ্যে অবশ্য ভাইফোঁটা ও ছট পুজো শেষ হয়। জগদ্ধাত্রী দেবীর সুন্দর রূপ দেখে চোখ ফেরাতে পারেন না ভক্তরা। প্রতিবছর কার্তিক মাসের শুক্ল নবমীতে হয় জগদ্ধাত্রী পুজো। দেবীর পুজো সবথেকে জনপ্রিয় চন্দননগর থেকে বেলুড় মঠে। যা দেখার জন্য লাখো লাখো ভক্ত সেখানে উপস্থিত হন। জগদ্ধাত্রী পুজো সব থেকেই জাঁক হতে দেখা যায় হুগলির চন্দননগরে। এখন অবশ্য কলকাতায় কম যাচ্ছে না। এখানকার মায়ের মূর্তির পাশাপাশি আলোর রোশনাই দেখার মতো, এখানকার আলোর কাজ, প্যাণ্ডেল নামকরা। যা দেখার জন্য অনেক ভক্তরাই সেখানে আসুন। অনেক জায়গাতেই মণ্ডপসজ্জা নয় প্রতিমা ও আলোকসজ্জাতেও থাকছে বিশেষ আকর্ষণ।  পঞ্জিকা জানাচ্ছে, চলতি বছর জগদ্ধাত্রী পুজো পড়েছে নভেম্বর মাসের ১০ তারিখ। জগদ্ধাত্রী পুজোর নবমীতেই কিন্তু দেবীর মূল পূজোর আয়োজন করা হয়। দেশের বিভিন্ন জায়গায় পুজোর আলাদা আলাদা আচারও রয়েছে। আর সেই আচার, নিয়ম মেনেই দেবীর পুজো করা হয়। জগদ্ধাত্রী পুজো ষষ্ঠী পুজো পড়েছে ৭ নভেম্বর, সপ্তমী পুজো পড়েছে ৮ নভেম্বর, অষ্টমী পুজো পড়েছে ৯ নভেম্বর, আর নবমীর তিথি পড়েছে ১০ নভেম্বর। এই দশমী তিথি পড়েছে ১১ নভেম্বর। মূলত প্রতিবছর দুর্গাপুজোর দশমীর দিন থেকেই কিন্তু জগদ্ধাত্রী পুজোর কাঠামো পুজো করা শুরু হয়ে যায়। ইতিমধ্যে চন্দননগরের রাস্তায় আলো লাগানো শুরু হয়ে গেছে।

ছটপুজো – রামায়ণ ও মহাভারতে এর উৎস খুঁজে পাওয়া যায়

ছটপুজো দোরগোড়ায়। ছটপুজো আসলে সূর্যের পুজো। বাড়ির সকলের মঙ্গল কামনায় মহিলারাই এই পুজো করেন। রীতি অনুযায়ী ৩৬ ঘন্টা উপবাস করে এই পুজো করতে হয়। এ বছর ছটপুজো আগামী ৭ নভেম্বর। ছট পূজার সাথে সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি গল্প রয়েছে এবং সমস্ত গল্পই গুরুত্বপূর্ণ। এটা বিশ্বাস করা হয় যে ছট পূজার উৎপত্তি বৈদিক যুগ থেকে, এটিকে ভারতের প্রাচীনতম টিকে থাকা উৎসবগুলির মধ্যে একটি করে তুলেছে। উৎসবটি ঋগ্বেদ সহ প্রাচীন হিন্দু গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে, যেখানে স্তোত্রগুলি সূর্য ঈশ্বরকে উৎসর্গ করা হয়। এই স্তোত্রগুলি সূর্যকে শক্তি এবং জীবনের উৎস হিসাবে উদযাপন করে এবং এই মহাজাগতিক সংযোগটি ছট পূজার আচারের ভিত্তি তৈরি করে।  হিন্দু পুরাণ অনুসারে,পাণ্ডবদের সাথে দ্রৌপদী এই কঠোরতম উপবাস রেখেছিলেন এবং শুধুমাত্র রাজ্য ফিরে পেতে এবং তাদের সমস্যা সমাধানের জন্য ছট পূজা পালন করেছিলেন। তাদের প্রার্থনার উত্তর দেওয়া হয়েছিল, এবং তারা সফলভাবে তাদের রাজ্য ফিরে পেয়েছিল।

WHO বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কয়েকটি জরুরি পরামর্শ 

WHO বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সাধারণ সমস্ত মানুষকে সুস্থ থাকার জন্য কয়েকটি জরুরি পরামর্শ দিয়েছেন। সেই পরামর্শ অনুযায়ী চললে আপনি আমিও অনেক সুস্থ থাকতে পারবো। WHO বলেছে – ১) এক দিনে অন্তত ৫ হাজার স্টেপ হাঁটুন। স্বাস্থ্যের পক্ষে খাবার যতটা জরুরি, ততটাই জরুরি রোজ হাঁটাচলা করা। খাবার খাওয়ার পর কিছুক্ষণ হাঁটা উচিত। ২) সুস্থ থাকার জন্য ৮ থেকে ১০ গ্লাস জল পান করা উচিত। এটি আপনাকে হাইড্রেট রাখবে ও খাবার হজম করতেও সাহায্য করবে। লাগাতার জল খেলে শরীরের সমস্ত টক্সিন অপসারিত হয়।  ৩) ভুলেও প্রাতঃরাশ বাদ দেবেন না। ভরপেট প্রাতঃরাশ করলে সন্ধে পর্যন্ত এনার্জেটিক অনুভব করবেন। ৪) রাতে কম খাবার খাওয়া অভ্যেস করুন। রাতে কম খাবার খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। কারণ রাতে হজমের জন্য শরীরকে সবচেয়ে বেশি পরিশ্রম করতে হয়। তাই রাতে হাল্কা ও কম খাবার খাওয়া উচিত। ৫) চা বা কফি পান করুন। কিন্তু বেশি নয়। দিনে ৩/৪ কাপ  ৬) চা ও কফির পরিবর্তে গ্রিন টি শরীরের পক্ষে অধিক উপকারী। এটি শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে যার ফলে হজম তাড়াতাড়ি হয়। ৭) ফাস্টফুড,জাঙ্কফুড ও বিভিন্ন নেশা থেকে দূরে থাকুন।

‘কালমেঘ পাতা’ – মাল্টি রোগের ওষুধ

ভারতের প্রাচীন আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ‘কালমেঘ’কে মহৌষধ বলা হয়েছে। কালমেঘের মধ্যে রয়েছে একাধিক উপকারিতা। সবুজ চিকতা নামেও পরিচিত কালোমেঘ। ঠান্ডা লাগলে কালোমেঘ পাতার রস খেলে উপকার পাওয়া যায়। হালকা জ্বর ও গলা ব্যথার সমস্যাতেও প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে এ পাতার রস খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে এখন শোনা যাচ্ছে, হৃদরোগের ক্ষেত্রেও নাকি উপকারি এই কালোমেঘ পাতা।    মানুষ উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ওজন বেশি থাকা, কোলেস্টেরলের মতো অসুখে আক্রান্ত। এবার এ সমস্ত রোগ কিন্তু হার্টের রোগের আশঙ্কা বাড়ায়। তাই প্রতিটি মানুষকে বলা হয়ে থাকে যতটা সম্ভব এই অসুখকে নিয়ন্ত্রণ করার। এবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে কালমেঘ পাতা পারে হার্টের রোগের আশঙ্কা কমিয়ে দিতে। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এই পাতা অসাধারণ কাজ করে। এছাড়া বলা হয়ে থাকে যে, এ পাতার রস রক্ত পরিষ্কার করে দিতে পারে। এমনকী এতে রয়েছে অ্যান্টিভাইরাল গুণ। ম্যালেরিয়াতেও কালোমেঘ পাতা কাজ করে বলে জানা যাচ্ছে। এ ছাড়াও সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে কালোমেঘ পাতায় রয়েছে অ্যান্টিথ্রম্বোটিক উপাদান। এই কারণে কালোমেঘ খেলে রক্ত জমাট বাধতে পারে না। এর ফলে রক্তপ্রবাহ ঠিকমতো হয়।     কালমেঘ পাতার ব্যবহার – প্রধানত দু’ভাবে কালমেঘ পাতা খাওয়া যায়। (১) এই পাতার পেষ্ট বানিয়ে খুব ছোট ছোট বড়ি বানিয়ে রোদে একদম শুকিয়ে নিন। প্রতিদিন সকালে ২টো বড়ি জল দিয়ে খেয়ে নিন।(২) রাতে ১৫/১৬ টা কালমেঘ পাতা ঈষৎ গরম জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে সেই জল ছেঁকে নিয়ে খেয়ে নিন।

ভ্রমণ – ‘মাইনপাটকে’ – ছত্তিশগড়ের তিব্বত’ – অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য

ছত্তিশগড় কিন্তু সৌন্দর্যের খনি। আমরা অনেকে সেভাবে ছত্তিশগড়েরকে চিনি না। একবার ঘুরে আসলে বার বার যেতে ইচ্ছা করবে। আসলে ছত্তিশগড়ে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। সেখানে পর্যটন স্থানের অভাব নেই। কয়েকদিনের ছুটি কাটাতে একেবারে আদর্শ এই রাজ্য। যদিও আমরা আজ আলোচনা করছি মাইনপাটকে নিয়ে। আদতে এটি একটি শৈলশহর। অনেকেই এই স্থানকে ‘ছত্তিশগড়ের তিব্বত’ বলে মনে করেন। ছত্রিশগড়ের রাজধানী বিলাসপুর থেকে এই শহরের দূরত্ব মাত্র ২৫০ কিমি। এই স্থান দেখলে আপনার মনে হবে যেন প্রকৃতি আলাদা করে সাজিয়েছে এই শহরকে। সবুজ বনানীর ল্যান্ডস্কেপের মধ্যে বেশ উঁচু স্থানে রয়েছে এই জায়গা। এক অনন্য অনুভূতি আছে এই জায়গার।   বেশ মনোরম আবহাওয়া সেখানের। গ্রীষ্মের মরশুমে দার্জিলিং ছেড়ে আপনি ঘুরে আসতে পারেন এই স্থান। শীতের সময় এখানে তুষারপাতও দেখতে পাবেন আপনি। স্থানটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় সাড়ে তিন হাজার ফিট ওপরে অবস্থিত বিন্ধ্য পর্বতমালার কোলের মধ্যে। কিন্তু তিব্বত বলার কারণ কি হতে পারে? আসলে ১৯৬২ সালে তিব্বতি উদ্বাস্তুরা এখানে বসতি স্থাপন করেন। সেখানে ভগবান বুদ্ধের বৌদ্ধমঠ রয়েছে। বৌদ্ধ মন্দির স্থানটির আকর্ষণের প্রধান কেন্দ্র। এজন্যই ‘ছত্তিশগড়ের তিব্বত’ নামে বেশ পরিচিত স্থানটি। দর্শনীয় স্থানের মধ্যে সেখানে রয়েছে সুন্দর ঝরনা। এছাড়া রয়েছে টাইগার পয়েন্ট। কারণ সেখানে নাকি একসময় বাঘেরা জল খেতে আসত। আবার সেখান থেকে আপনি হারিয়ে যেতে গভীর জঙ্গলের মধ্যে। নিচেই রয়েছে মছলি পয়েন্ট। সব মিলিয়ে এক অসাধারণ বেড়ানোর জায়গা।   যাওয়া ও থাকা – অম্বিকাপুর/সুরগুজা থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই মাইনপাট শহর। গাড়ি ভাড়া করে নিয়ে ময়নাপাট অম্বিকাপুর-সীতাপুর রাস্তা দিয়ে যেতে পারেন আপনি। আবার দারিমা গ্রাম হয়েও যেতে পারেন। সেখানে আপনার চোখে আসবে পাহাড়ের অপরূপ সুন্দর দৃশ্য। এখানে থাকার জন্য কয়েকটি লজ ও হোটেল আছে। আগে থেকে বুক করে আসতে পারলে ভালো হয়।