বিজ্ঞান খবর-শ্যামা পুজো শেষ কিন্তু শ্যামা পোকার দেখা নেই!
প্রকৃতি যে তার ভারসাম্য হারাচ্ছে, তার আরও একটা উদাহরণ সামনে নিয়ে আসলো এই শ্যামা পোকা! কালীপুজোতে শ্যামা পোকার তাড়নায় আমরা বিরক্ত হয়ে উঠি। কিন্তু আশ্চর্যভাবে এ বছরের শ্যামা পোকার দেখা নেই। কিন্তু কেন? এই নিয়ে প্রাণিতত্ত্ববিদেরা বলছেন যে শ্যামা পোকা একেবারে বিলুপ্ত হয় নি, তবে তা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, শ্যামাপোকার এই কমে যাওয়ার কারণ প্রকৃতির পরিবর্তন এবং বিশেষ করে ঘূর্ণিঝড় ‘দানার’ প্রভাব। ধান চাষের মরসুমে শ্যামাপোকার সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং অক্টোবরে এর উৎপাত শুরু হয়। ধানগাছের গোড়ায় এই পোকা জন্মায়, এবং ধানগাছের রসই এদের প্রধান খাবার। এতে অনেক সময় ধান গাছের খুবই ক্ষতি হয়। আর এই সময় শ্যামা পোকার হাত থেকে ধান বাঁচাতে কৃষকরা অনেক কীটনাশক স্প্রে করে। এই কারণ থাকা সত্ত্বেও শ্যামা পোকা জন্ম নিচ্ছিলো ও লড়াই করে বেঁচে ছিল। কিন্তু এবার ঠিক ওই সময় ‘দানা’ শ্যামা পোকা জন্মের পরিবেশ নষ্ট করে দিয়েছে। দানার ফলে ধান গাছের গোড়ায় জল জমে যায়। ঠিক ওই সময় শ্যামা পোকার জন্ময়। এবার সেই কারণেই তা এবার সেভাবে জন্মনোর সুযোগ পেলো না। তবে তা বিলুপ্ত হয় নি।
ঝাড়খন্ড, পশ্চিমবঙ্গে স্থানীয় প্রশাসন অনুপ্রবেশে মদত দিচ্ছে – অভিযোগ অমিত শাহর
সামনেই একাধিক রাজ্যে উপনির্বাচন। ভোট প্রচার তুঙ্গে। এই পরিস্থিতিতেই ঝাড়খন্ডে রবিবার বিকেলে ভোট প্রচারে গিয়ে অমিত শাহ আক্রমন করলেন ঝাড়খন্ড ও পশ্চিমবঙ্গের সরকারকে। ঝাড়খণ্ডে ভোট প্রচারে গিয়ে বাংলার উদাহরণ তুলে ধরে অমিত শাহ বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গে অনুপ্রবেশ বন্ধ হয়নি। কারণ সেখানে স্থানী প্রশাসনই অনুপ্রবেশে মদত দেয়। ঝাড়খণ্ডেও একই কারণে অনুপ্রবেশ বন্ধ হয়নি। স্থানীয় প্রশাসন এখানেও অনুপ্রবেশকারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে।’ এভাবে চললে কিছুতেই ভারতের জন সংখ্যা নিয়ন্ত্রনে আনা যাবে না। তিনি বলেন, অনুপ্রবেশ রুখতে না পারলে ভেঙে পড়বে ঝাড়খন্ডের অর্থনীতি। তারপরেই তিনি বলেন, ‘এখানে বিজেপি সরকার গঠন হলে দলের নেতা-কর্মী থেকে মুখ্যমন্ত্রী, সবাই অনুপ্রবেশ আটকাবেন। অনুপ্রবেশকারীদের তাড়ানো হবে দেশ থেকে।’ আরও কিছুটা এগিয়ে গিয়ে তিনি ঝাড়খণ্ডের হেমন্ত সোরেন সরকারকে তোপ দেগে বলেন, ‘সাঁওতাল পরগনায় আদিবাসী মানুষের সংখ্যা ক্রমেই কমছে।অনুপ্রবেশকারীরা আসছে দলে দলে। আমাদের মেয়েদের বিয়ের প্রলোভন দেখাচ্ছে। তাদের জমি দখল করছে। এটা যদি বন্ধ করা না যায় তবে ঝাড়খণ্ডের পরিচিতি, তাদের সংস্কৃতি, কাজের সুযোগ, জমির অধিকার, মেয়েদের সুরক্ষা কোনওটাই রক্ষা করা যাবে না।’
বাস্তুশাস্ত্র সংবাদ-বাস্তুমতে বারান্দায় কোন ধরনের গাছ রাখলে আপনার ভাগ্য ফিরবে
এখন তো ছোট ফ্ল্যাটের যুগ। আগের মতো অনেক জমি জায়গা থাকে না। কিন্তু সেই ফ্ল্যাটকেই আমরা গাছ দিয়ে সুন্দর করে সাজিয়ে তুলতে চাই। ভারতীয় বাস্তুশাস্ত্র বলছে, এমন ইন্ডোর প্লান্ট বারান্দায় দিন, যা দেখতেও সুন্দর আবার বাস্তু সম্মত। এই বিষয়ে বাস্তু শাস্ত্রের পরামর্শ – ১) বাঁশ গাছ – বাঁশ গাছ মানে বিরাট বাঁশ ঝার নয়। এখন ছোট ছোট ইন্ডোর বাঁশ গাছ পাওয়া যায়, যা বাড়িতে আনন্দ, সৌভাগ্য, খ্যাতি, শান্তি এবং সম্পদ নিয়ে আসে। বারান্দার এক কোণে রাখতেই পারেন। ২) মানি প্ল্যান্ট: প্ল্যান্টগুলি আপনার বারান্দার দক্ষিণ-পূর্ব কোণে রাখতে পারেন। এই গাছ সৌভাগ্য বহন করে আনে। ৩) রাবার প্ল্যান্ট: রাবার গাছ বাড়ির ভিতরে রাখাকে শুভ বলে মনে করা হয়। এই গাছ বাড়িতে সম্পদ ও বাণিজ্যে সফলতা নিয়ে আসে। এই গাছের বড় বড় পাতা আপনার বারান্দাকে আকর্ষক করে তুলবে। ৪) অ্যালোভেরা গাছ: এই গাছের সম্পর্কে আলাদা করে কিছু বলার নেই। কিন্তু জানেন কী, এই গাছ সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসে। বারান্দায় রাখলেও দেখতেও সুন্দর রাখে। এছাড়াও বারান্দায় যদি ৩/৪ ঘন্টা রোদ পরে তাহলে জুঁই, নাইনো-ও ক্লক,ড্যাফোডিল ফুল গাছে রাখতে পারেন। বাস্তু অনুসারে বারান্দায় রাখার জন্য এই সব গাছের তুলনা হয় না। যেমন সুন্দর তেমন ভাবেই উদ্ভিদগুলি বিশ্বাস, সত্য এবং ক্ষমার প্রতীক বহন করে।
স্বাস্থ্য সংবাদ-৩০ পার হলেই মহিলাদের একাধিক শারীরিক সমস্যার সমাধানে বিশেষ টিপস
নানা কারণেই মহিলাদের একটা বড়ো অংশ নানা শারীরিক সমস্যার ভোগেন। এর প্রধান কারণ পিরিয়ড চলা কালীন অতিরিক্ত রক্ত বেরিয়ে যাওয়া। মেয়েদের শরীরে সবথেকে বেশি আয়রনের অভাব থাকে। আয়রনের অভাব হলে ক্লান্তি, শ্বাস নিতে সমস্যা, মাথা ঘোরা এসব হতে পারে। বাদাম, বিভিন্ন বীজ, ডাল, খাদ্যশস্য, বেদানা এসব নিয়ম করে খান। মহিলাদের শরীরে নির্দিষ্ট ভিটামিন, খনিজের ঘাটতি হওয়াতে সমস্যা বেশি হয়। ৩০ পেরোলেই মহিলাদের শরীরে একটার পর একটা সমস্যা হতেই থাকে। ফলে মহিলাদের মধ্যে রক্তাল্পতা, অস্টিওপোরোসিস, ইউটিআই এর ঝুঁকি বেড়ে যায়। মূলত আয়রন, ক্যালসিয়াম, আয়োডিন, ম্যাগনেসিয়াম, ফোলেট, ভিটামিন বি১২ এর ঘাটতি হয়। তাই সুনির্দিষ্ট খাদ্য মহিলাদের খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত। * আয়োডিনের ঘাটতি হলে গর্ভপাত, মৃত সন্তান প্রসব, সময়ের আগে প্রসবের ঝুঁকি থেকে যায়। তাই মাছ, ডিম, দুধ এসব খান। যাঁরা দুধ খান না তাঁরা ছানা, টকদই এসব খান। আমন্ড মিল্ক খেতে পারেন। * আয়রনের অভাব হলে ক্লান্তি, শ্বাস নিতে সমস্যা, মাথা ঘোরা এসব হতে পারে। বাদাম, বিভিন্ন বীজ, ডাল, খাদ্যশস্য, বেদানা এসব নিয়ম করে খান। রোজ একটা করে ডিম খান। মাটনের পরিবর্তে চিকেন বেশি করে খান। * বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অস্টিওপোরোসিসের সমস্যা হতে পারে। কারণ ক্যালশিয়ামের মাত্রা কমতে থাকে। ফলে পেশীতে ক্র্যাম্প, অসাড়তা, দুগ্ধজাত খাবার, সবুজ শাক, ডুমুর, সোয়াবিন এসব রাখুন। ম্যাগনেসিয়ামের অভাব হলেও একাধিক সমস্যা হয় শরীরে। বমি বমি ভাব থাকে, সঙ্গে ক্লান্তি, দুর্বলতা এসবও থাকে। কুমড়োর বীজ, বাদাম, পালং, কাজু এসব রোজ খান। * মহিলাদের শরীরে ফোলেট আর ভিটামিন বি ১২ এর ঘাটতি যাতে না হয় সেইদিকেও খেয়াল রাখুন। সবুজ শাক-সবজি, লেবু, সূর্যমুখীর বীজ, গোটাশস্য, ফল, মাছ, দুধ, ভিটামিন বি ১২, দুগ্ধজাত খাবার এসব রাখতে ভুলবেন না। এইসব খাদ্য নিয়মিত খাওয়া সম্ভব না হলেও মাঝে মাঝেই খাদ্য তালিকায় রাখতে ভুলবে না।
বিজ্ঞান খবর-৫৫৫ দাঁত বিশিষ্ট ভয়ঙ্কর মাছ – খোঁজ মিলল প্রশান্ত মহাসাগরে
পৃথিবীর তিন চতুর্থাংশ জল। আর সেই জলের মধ্যেই লুকিয়ে আছে অজস্র বিস্ময়। এমনই এক বিস্ময়কর মাছের সন্ধান দিলো বিজ্ঞানীরা। একেবারে মানুষের মতো দাঁত রয়েছে এই বিস্ময়কর মাছের। সম্প্রতি এমন ভয়ঙ্কর মাছের খোঁজ মিলল প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে। বিস্ময়কর এই মাছটির নাম পেসিফিক লিংকোড। সবথেকে অবাক করার মতো বিষয় হল, এই মাছের মুখেই রয়েছে ৫৫৫টি দাঁত। এই দাঁতগুলো রেজারের মতো ধারালো। বিজ্ঞানীরা এরপর বিস্ময়কর এই মাছটি নিয়ে গবেষণায় নেমে জানতে পারেন, এই মাছ প্রতিদিন ২০টি করে দাঁত হারায়। কিন্তু দিনের শেষে ফের সেই দাঁত গজিয়ে ওঠে সঠিক জায়গায়। উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরে দেখা মেলে মাংসাশি এই মাছের।এখানেই বিস্ময়ের শেষ নয়। এই মাছ নিয়ে গবেষণায় আরো অনেক বিস্ময়কর ঘটনা উঠে এসেছে। এর মুখ খুব ভয়ঙ্কর। তবে মাত্র ২০/২২ ইঞ্চি লম্বা হয় এই মাছ। বিশ্বের সবথেকে ভয়ঙ্কর মুখের মাছগুলির মধ্যে একটি হল এই পেসিফিক লিংকোড। এই মাছের চোয়ালের আস্তরণে প্রায় শত শত মাইক্রস্কোপিক দাঁত আছে। মাছটি ফ্যারিঞ্জিয়াল চোয়াল ও আনুষঙ্গিক চোয়ালের একটি সেট দিয়ে খাবার চিবোয়। খাবার চিবনোর সমই তারা ২০টি করে দাঁত হারায়। পরে সেগুলি আবার গজিয়ে ওঠে এক দিনের মধ্যে। মাছটি সম্বন্ধে অনেকে জানলেও তাদের দাঁতের এই কাহিনি প্রায় অজানা। সেই নিয়ে চলেছে গবেষণা।
ভ্রমণ-অন্ধ্রপ্রদেশের ভিশাখাপত্তনামের – ‘আরকে সৈকত’ – অনন্ত সৌন্দর্যের হাতছানি
ভ্রমণ পিপাসু বাঙালির কাছে সমুদ্র সৈকতের কদর আলাদা। কিন্তু আর ভালো লাগেনা দিঘা পুরী। এবার তাই আমরা যাবো নতুন এক সমুদ্র সৈকতে। রামকৃষ্ণ বিচ। ভাইজ্যাকের সবচেয়ে জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকতগুলির মধ্যে এটি হল একটি। সাধারণভাবে এই বিচটি ‛আরকে সৈকত’ নামেও পরিচিত। চলুন তবে, এই দ্বীপ নিয়েই বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। সৈকতের কাছে অবস্থিত রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম থেকে এই বিচের নাম হয়েছে। এর নির্মল জল, শীতল পরিবেশের সঙ্গে দুর্দান্ত গ্রামাঞ্চলের একটি দৃশ্য নিমেষেই আপনার মন ভালো করে দেবে। এই সৈকত থেকে সূর্যাস্তের দৃশ্য সত্যিই মন্ত্রমুগ্ধকর। এই সুন্দর সৈকতের নিখুঁত দৃশ্য উপভোগ করার জন্য অনেক লোকই এখানে ঘুরতে আসেন। রামকৃষ্ণ সমুদ্র সৈকত শুধু পর্যটকদের মধ্যেই নয় স্থানীয়দের কাছেও ব্যাপক জনপ্রিয়। সন্ধ্যার সময় এই সমুদ্র সৈকতে মানুষজন বালির উপর একটি মজার সময় কাটান। এমনকি এখানে মানুষজন সাঁতার কাটা, সূর্যস্নান, সার্ফিং এবং ভলিবল খেলা সবকিছুই করতে পারবেন। অনন্য এই সৈকতের বালিতে উটের যাত্রাও উপভোগ করা যায়। উপকূলের একপাশে বেশ কয়েকটি নৌকা এবং জাহাজ চলাচল করে। কেউ কেউ আবার জেলেদের সঙ্গে নৌকায় চড়ে মাছ ধরার কৌশল রপ্ত করতে যেতে পারেন। এমনকি সূর্যাস্তের সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করতে কেউ স্থানীয় ক্রুজে করেও যেতে পারেন। যাওয়া – ভাইজ্যাক রেলওয়ে স্টেশন থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটারের দূরত্বে এই রামকৃষ্ণ বিচ অবস্থিত। আর তাই আপনি লোকাল যেকোনো কিছু ধরেই এই বিচে পৌঁছাতে পারেন। থাকা — এখানে আছে অজস্র হোটেল। পছন্দ মতো একটিতে উঠে পড়লেই হলো।
আজ আদালতে আর জি কর মামলায় চার্জ গঠন হবে
এই মুহূর্তে আর জি কর মামলার দিকে তাকিয়ে সব পক্ষ। আজ শিয়ালদা আদালতে প্রধান অভিযুক্ত সঞ্জয় রাইকে সশরীরে পেশ করা হবে। আরজি কর কাণ্ডে প্রমাণ নষ্টের অভিযোগে টাল থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। দাবি করা হয়, সঞ্জয়কে আড়াল করেছিলেন অভিজিৎ। এই আবহে বেশ কিছু তথ্যও হাতে আসে তদন্তকারীদের। উল্লেখ্য, চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধেই মূল মামলাটি দায়ের করেছে সিবিআই। আজ আদালতে এই মামলায় চার্জ গঠন হবে। তবে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার অভিজিৎ এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের নাম এখনও চার্জশিটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। সি বি আই আজ সঞ্জয়ের পাশাপাশি সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলকে শিয়ালদা আদালতে পেশ করতে পারে। তবে রিপোর্টে দাবি করা হল, সঞ্জয় রাইয়ের পিছনে যে সন্দীপ এবং অভিজিৎ ছিলেন, সেটার পরিপ্রেক্ষিতে প্রমাণ জোগাড় করতে নাকি সমস্যায় পড়ছে সিবিআই। তবে নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহ বা দ্বিতীয় সপ্তাহেই সন্দীপ ও অভিজিতের বিরুদ্ধে সিবিআইকে চার্জশিট পেশ করতে হবে। ৯ অগস্ট সন্দীপ এবং অভিজিতের ফোন থেকে বহু ফোন গিয়েছে। সেই সব কল রেকর্ড খতিয়ে দেখা হয়েছে। তবে কোনও ভাবে সঞ্জয়ের সঙ্গে সরাসরি তাঁদের যোগাযোগ করার বিষয়টি সামনে আসেনি। এই আবহে ‘বৃহত্তর ষড়যন্ত্র’ প্রমাণ করতে সমস্যায় পড়বে সিবিআই। যদিও জুনিয়র ডাক্তার ও নাগরিক মহল মনে করছে যে শুধুই সঞ্জয় একা এই ঘটনা ঘটায় নি। এর পিছনে আছে বৃহত্তর ষড়যন্ত্র। এদিকে সাম্প্রতিক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল, আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের ফোনের ফরেন্সিক পরীক্ষার থেকে বেরিয়ে এসেছে নানা তথ্য। এখন দেখার আজ সি বি আই নতুন কোন তথ্য সামনে আনছে।