October 28, 2024

অবশেষে মুখ খুললেন তন্ময়

রবিবার সিপিএম নেতা তন্ময় ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে এক মহিলা সাংবাদিক শালীনতা হানির অভিযোগ আনেন। সারাদিন তা নিয়ে বিস্তর চর্চা হয়। সন্ধ্যার পরে এই নিয়ে মুখ খুললেন তন্ময় ভট্টাচার্য। অভিযোগ আসার পরেই সিপিএমের পক্ষ থেকে তাকে দল থেকে সাসপেন্ড করা হয়। দলের এই সিদ্ধান্তকে দুর্ভাগ্যজনক বললেন প্রাক্তন বিধায়ক তন্ময় ভট্টাচার্য। একই সঙ্গে এদিন ওই মহিলা সাংবাদিককে ইন্টারভিউ দেওয়ার সময় কী হয়েছিল, তা নিয়েও মুখ খুললেন এই বাম নেতা। এই ঘটনায় কাল বিলম্ব না করে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন তৃণমূলের কুনাল ঘোষ ও দেবাংশু ভট্টাচার্য। দেবাংশু কোনো ভাষা সংযম না রেখেই বলেন,’সুশান্ত থেকে তন্ময়, সিপিএম মাত্রই পটেটো প্রবলেম।’ দেবাংশুর এই ভাষা ব্যবহারে ক্ষুব্ধ নাগরিক মহল। মহিলা সাংবাদিকের একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাতে তিনি বলেছেন, তন্ময় ভট্টাচার্য তাঁর সঙ্গে অশালীন ব্যবহার করেছেন, তার কোলে বসে পড়েছেন। এই পর্যন্ত খবর পেয়ে স্বাভাবিক কারণেই তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন সাধারণ মানুষ। অবশেষে তন্ময় ভট্টাচার্য সন্ধ্যার পরে সাংবাদিকদের বলেন, “একটি মেয়ে অভিযোগ করা মানেই যে সাসপেন্ড করতে হবে, দল যদি এটা মনে করে, তাহলে ঠিক কাজ করেছে। কাল অন্য কারও বিরুদ্ধে যদি কোনও মেয়ে অভিযোগ করে, তাঁকেও সাসপেন্ড করবে। এই রুটিনে যদি দল চলে যায়, তাহলে আমার কিছু বলার নেই। আমি আশা করেছিলাম, দল আমার কথা শুনবে।” এর পরে ওই মহিলা সাংবাদিকের সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে তন্ময় কিছু প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন,১) ওই মহিলা বলেছেন যে আমি আগেও তার সাথে অশালীন ব্যবহার করেছি। তাহলে তিনি কেন বার বার করে আমার সাক্ষাৎকার নিতে এসেছেন। তিনি যোগ করেন, ওই সাংবাদিক অন্তত ১৫ বার আমার সাক্ষাৎকার নিয়েছে।২) তিনি কেন আগে এই অভিযোগ আনেন নি।৩) তিনি অভিযোগ তার অফিসের কর্তৃপক্ষকে বা থানায় না জানিয়ে হঠাৎ করে একটা ভিডিও পোষ্ট করলেন কেন?৪) তার ক্যামেরাম্যান কেন সেই মুহূর্তে প্রতিবাদ করলেন না? শেষে তিনি বলেন,কেন তিনি এই মিথ্যা অভিযোগ করলেন তা এই মুহূর্তে আমি কিছু মেলাতে পারছি না। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “চক্রান্ত, ফাঁসানো এখনই কিছু বলছি না। অভিযোগটা শুনে আমি স্তম্ভিত। একটা কুরুচিকর, পরিকল্পিত কুৎসা।”পরে অবশ্য বরানগর থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন ওই মহিলা সাংবাদিক।

অবশেষে মুখ খুললেন তন্ময় Read More »

ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের চিঠি মুখ্য সচিবকে

আর জি কর কান্ড নিয়ে উদ্বেলিত সারা দেশ। ৭০ দিনের বেশি হয়ে গেলো জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন। ঠিক এই পরিস্থিতিতে সেই জুনিয়র ডাক্তারদের একটি নতুন সংগঠনের জন্ম হয়, যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন’। তারা এবার মুখ্য সচিবকে কয়েকদফা দাবি সহ একটি চিঠি লেখেন। চিঠির কপি স্বাস্থ্য সচিব,স্বাস্থ্য অধিকর্তা ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তাকেও পাঠানো হয়েছে। তাদের অন্যতম দাবি –১) আর জি করের চিকিৎসক তরুণীর মৃত্যুর ঘটনায় চার্জশিটে যার বা যাদের নাম আছে, তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হোক।২) প্রকৃত দোষীকে ফাঁসি দেওয়া হোক।৩) আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের সংগঠন ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট-এর যে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট প্রকাশ্যে এসেছে,তার সঠিক তদন্ত করা হোক।৪) অবিলম্বে বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে যাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তা প্রত্যাহার করা হোক, কারণ তা সম্পূর্ণ একতরফা।৫) অতীতে বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে যে সব থ্রেট কালচারের অভিযোগ উঠেছে,যেমন, রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনা – আবার নতুন করে তদন্ত করে দোষীদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়া হোক।৬) রাজ্য সরকারের সব স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কমিটি ও টাস্ক ফোর্সের মধ্যে ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করা হোক।৭) নতুন এই সংগঠনকে আরজি কর হোস্টেলে অফিসের জন্য ঘর দেওয়া হোক।৮) শুধুমাত্র বয়স বা সিনিয়রিটির দিক থেকে নয় বরং যোগ্যতার মাপকাঠিতে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে শূন্যপদে নিয়োগ করা হোক। এমন বহু দাবি সম্বলিত চিঠি দেওয়া হয়েছে সরকারকে। এখন প্রশ্ন উঠেছে, হঠাৎ করে আবার একটা নতুন সংগঠনের প্রয়োজন কেন হলো। অনেকেই মনে করছেন যে, এই নতুন সংগঠনটি শাসকদল প্রভাবিত।

ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের চিঠি মুখ্য সচিবকে Read More »

কথা দিয়েও কথা রাখতে পারলেন না প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল

তিনি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি হওয়ার পরেই বলেছিলেন, এবার থেকে প্রতি বছর টেট পরীক্ষা নেওয়া হবে। সেই অনুযায়ী ২০২২ ও ‘২৩ সালে টেট পরীক্ষা নেওয়া হয়। কিন্তু নানা আইনগত জটিলতায় তার নিয়োগ এখন পর্যন্ত করা সম্ভব হয় নি। তাই আপাতত পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে না বলেই জানা যাচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল বলেছেন, “আমরা আগে দ্রুত নিয়োগ করব, তারপর পরীক্ষা নেব।” স্বাভাবিক কারণেই প্রশ্ন উঠেছে, কেন বার বার এই সংকট দেখা দিচ্ছে। এমনিতেই নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে একেবারে ‘ল্যাজে-গোবড়ে’ অবস্থা রাজ্য শিক্ষা দপ্তরের। বেনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে দীর্ঘদিন ধরে কার্যত বন্ধ ছিল প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়া। অনেক মামলা-মোকদ্দমার পর ২০২২ সালে পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে। পাঁচ বছর পর টেট পরীক্ষা হল ওই বছরের ডিসেম্বরে। এরপরই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ জানিয়েছিল টেট নিয়ে আর কোনও সমস্যা হবে না। প্রতি বছর টেট পরীক্ষা নেওয়া হবে। কিন্তু কথা দিয়েও কথা রাখতে পারলেন না গৌতম পাল।

কথা দিয়েও কথা রাখতে পারলেন না প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল Read More »

২০২১ এর বদলে ২০২৫ এ ‘জনসুমারি’ – ব্যাপক রদবদল ঘটবে ভোটের আসন বিন্যাসের

দশ বছর পর পর ভারতের ‘জনগণনা’ হয়ে আসছে। এখন এই জনগণনাকে ‘জনসুমারি’ বলা হয়। কভিদের কারণে ২০২১ সালে এই জনসুমারি করা সম্ভব হয় নি। তা হতে চলেছে ২০২৫ সালে। ২০২৬ এর শেষে জনসুমারির ফল প্রকাশিত হলেই বোঝা যাবে জন বিন্যাসের কতটা পরিবর্তন হয়েছে। মনে রাখতে হবে, ২০২৯ সালে ভারতের লোকসভা নির্বাচন। স্বাভাবিক কারণেই লোকসভা নির্বাচনের আসন বিন্যাসে ওই জনসুমারির প্রভাব পড়বে। এই জনসুমারির পদ্ধতি নিয়ে আছে বেশ বিতর্ক। বিহারে ইতিমধ্যে আলাদা করে জাতিভিত্তিক জনসুমারি হয়েছে।অনেক বিরোধী দল সেভাবেই জনসুমারির দাবি তুলেছেন। তবে কেন্দ্রের তরফে এখনও জানানো হয়নি যে কোন পদ্ধতিতে জনসুমারি করা হবে। সূত্রের খবর, এবারের জনসমীক্ষা ধর্ম ও সামাজিক অবস্থানের ভিত্তিতেই হবে। তবে পরের বার থেকে জেনারেল ও জনজাতি-উপজাতির বিভিন্ন শ্রেণির মধ্যে বিভাজনও জনসুমারিতে অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। এখন দেখার ভারতে জনসংখ্যা কতটা বৃদ্ধি পেলো। আর সেই অনুযায়ী খাদ্য উৎপাদনই বা কতটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

২০২১ এর বদলে ২০২৫ এ ‘জনসুমারি’ – ব্যাপক রদবদল ঘটবে ভোটের আসন বিন্যাসের Read More »

ভ্রমণ-‘সাতকশিয়া অভয়ারণ্য’ ডাকছে আপনাকে

উড়িষ্যার সাতকশিয়া সত্যি এক আকর্ষণীয় বেড়ানোর জায়গা। আদর্শ সময় হতে পারে এখন। পাহাড় ও নদী সব আছে, সুন্দরী সাতকোশিয়া ছাড়া আর কোথায় যাবেন! ওড়িষার কটক, বৌধ, নয়াগড় ও অঙ্গুল ৪ জেলায় প্রায় ১০০০ বর্গ কিমি জুড়ে বিস্তৃত সাতকোশিয়া অভয়ারণ্য। ওড়িশা ইকো-ট্যুরিজমের সৌজন্যে বিভিন্ন অঞ্চলে গড়ে উঠেছে নেচার ক্যাম্প। তবে জঙ্গল, পাহাড় ও নদীর কাছাকাছি হওয়ার জন্য লবঙ্গীর জঙ্গল সংলগ্ন ‘টিকরপাড়া নেচার ক্যাম্প’ অতিরিক্ত জনপ্রিয়তা পেয়েছে। দু-পাশে পূর্বঘাট পাহাড়, মাঝখান দিয়ে সাতক্রোশ বা ২২ কিলোমিটার পথ মহানদী বয়ে চলেছে। তাই এই অভয়ারণ্যর নাম ‘সাতকোশিয়া’। একবার গিয়ে দেখুন, মন আনন্দে ভরে উঠবে।

ভ্রমণ-‘সাতকশিয়া অভয়ারণ্য’ ডাকছে আপনাকে Read More »

পেঁপে রোজ খান – নিজেকে রক্ষা করুন

  ‘পেঁপে’ কাঁচা অবস্থায় সবজি ও পেকে গেলে ফল।দুটোই মানব দেহের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী।তবে এ বিশ্বে এমন কিছু নেই,যা শুধু  উপকার করে।পেঁপের ক্ষেত্রেও কিছু বিধিবিষেধ আছে।গবেষকেরা বলছেন,কাঁচা পেঁপে সামান্য খাওয়া যেতে পারে কিন্তু বেশি খাওয়া একদম উচিত নয়।খেতে হবে সেদ্ধ করে/রান্না করে।পেঁপে কাঁচা খেলে এলার্জি বেড়ে যেতে পারে।গর্ভবতী মহিলাদের পেঁপে বেশি না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন আয়ুর্বেদ শাস্ত্র।পাকা পেঁপের বীজ যথেষ্ট বিষাক্ত।তাই কোনো কারণে ভুল করে তা খাবেন না   ১০০ গ্রাম পেঁপেতে আছে  ৩৯ ক্যালরি ।এ ছাড়া আছে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, আঁশ, ভিটামিন এ,বি,সি,ডি । এছাড়া পটাশিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম ও অ্যালবুমিন এনজাইম থাকে পেঁপেতে। পেঁপে অনেক রোগ সারাতে কার্যকর, এটা শত শত বছর ধরেই স্বীকৃত। হজমের জন্য এই ফল খুবই উপকারি।    ফলে এই ফল বা এই সবজি  লিভার ও ব্লাড সুগার স্বাভাবিক রাখে, অন্ত্রের ক্ষতিকর উপাদান দূর করে। পেঁপে খেলে শরীর সতেজ হয় ও জীবনী শক্তি ফিরে পাওয়া যায়। পাকস্থলীর অতিরিক্তি এসিড দূর করে, তাই যারা গ্যাস্ট্রিক ও বুক জ্বালায় ভুগছেন, তাদের জন্য পেঁপে খুব উপকারি।বাড়ন্ত শিশুর জন্য পেঁপে একটি আদর্শ খাবার। পেঁপের আরো উপকারিতাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।    জাপানের একটি গবেষণার রিভিউ পত্রে প্রকাশ পেয়েছে, কাঁচা বা পাকা পেঁপে –  ১) শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।  ২) পেঁপেতে থাকা কাইমোপ্যাপিন আর্থরাইটিস প্রতিরোধ করে।  ৩) কোষ্ঠিকাঠিন্য দূর করে।  ৪) দৃষ্টি শক্তি বাড়ায়।  ৫) পেঁপেতে থাকা প্যাপিন শরীরের বিভিন্ন যন্ত্রনা দূর করতে সাহায্য করে।    সামগ্রিকভাবে পেঁপে একটা অত্যন্ত উপকারী ফল ও সবজি।তাই প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় অল্প করে পেঁপে রাখুন।

পেঁপে রোজ খান – নিজেকে রক্ষা করুন Read More »

‘কুদরি’ -অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর একটি সবজি

সাধারণত বর্ষাকালের কুদরি পাওয়া যায়। তবে কুদরি বাঙালির হেঁসেলে সেভাবে সমাদৃত নয়। কিন্তু এতে আছে প্রচুর পুষ্টিগুণ। সহজলভ্য উপকারী গুণে ভরপুর কুঁদরি। সারা বছর কমবেশি পাওয়া গেলেও বর্ষায় এর ফলন বেশি হয়। কুঁদরি কোথাও কোথাও তরুলি নামেও পরিচিত। আকারে এই সবজি ক্ষুদ্র হলেও গুণে বৃহৎ। তার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন উপকারী গুণ। কুঁদরি খেলে দেহের ক্লান্তিভাব এবং দুর্বলতা কম হয়। স্বাস্থ্যের জন্য দারুন উপকারী। বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে আরও বেশি উপকারী হার্ট ভাল রাখতে কুঁদরি দারুন উপকারি। তাই এই সময় হেঁসেলে কুদরি রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা।   এই সবজিতে ফ্ল্যাভোনয়েড পাওয়া যায়, যা প্রদাহরোধী এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য যুক্ত। কুঁদরিতে রয়েছে প্রচুর ফাইবার। এই ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার পাচনতন্ত্রের পক্ষে দারুণ উপকারী। এই ফাইবার যুক্ত সবজি মল নরম করতে সাহায্য করে। পাইলস এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো রোগ প্রতিরোধ করে। কুঁদরি মানব দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। কুঁদরি প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। কুঁদরির মতো কুঁদরি গাছের পাতাও বেশ উপকারী। রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে কুঁদরি পাতা দারুন কার্যকর। ঔষধি গুনের পাশাপাশি মানব দেহের ওজন কমাতে এই কুঁদরি দারুন কার্যকরী ভূমিকা রাখে। আয়রনে সমৃদ্ধ কুঁদরি। ফলে মহিলাদের স্বাস্থ্যের জন্য দারুন প্রয়োজনীয় এই সবজি। তাই রোজ না হলেও মাঝে মাঝে খাদ্য তালিকায় কুদরি রাখুন।

‘কুদরি’ -অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর একটি সবজি Read More »