October 13, 2024

গারো পাহাড়ের পাদদেশে পুজো সম্পন্ন হলো বানভাসি জলের মধ্যে

বাংলাদেশের উত্তর অংশে, বিশেষ করে শেরপুর, নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহ জেলাসহ বেশকিছু পুজোমণ্ডপ করতে হয়েছে পুরো জলের উপর। বন্যার জলে ডুবে আছে বাড়ি, মাঠ-ঘাট, স্কুল-কলেজ, কবরস্থান, শ্মশানঘাট। এর মধ্যে এল পুজো। বাংলাদেশে সর্বজনীন এই উৎসবে সবার সহযোগিতায় হয়েছে বেশ কিছু পুজোমণ্ডপ। চারদিক তলিয়ে আছে বন্যার জলে। এর মাঝে জলে দাঁড়িয়েই মা দুর্গার আরাধনা করছেন ভক্তরা। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ের পাদদেশে শেরপুর, নেত্রকোনা ও ময়মনসিংহ জেলাসহ বেশকিছু পুজোমণ্ডপ করতে হয়েছে পুরো জলের উপর। তবুও নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়েছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব। ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার ডোমকোনা গ্রামের বর্মণবাড়ি সর্বজনীন দুর্গামন্দিরের মতো এমন দুর্দশার চিত্র এই কয়েকটি জেলার বিভিন্ন মণ্ডপে। বন্যার জলে ম্লান হয়েছে ময়মনসিংহ-সহ ওইসব অঞ্চলের দুর্গাপূজার আনন্দ। হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া এবং ফুলপুর উপজেলার অনেক জায়গায় বন্যার কারণে, এবার সরিয়ে নিতে হয়েছে পূজা মণ্ডপ। ভাটা পড়েছে উৎসব আনন্দে। তারই মধ্যে মানুষ বের হয়েছে পুজো মন্ডপে। সকলেই নিজেদের মত করে মেতেছেন উৎসবে।

গারো পাহাড়ের পাদদেশে পুজো সম্পন্ন হলো বানভাসি জলের মধ্যে Read More »

একেই মনেহয় বলে, ‘ভাষার আন্তর্জাতিকতা’

হ্যাঁ, ভাষার আন্তর্জাতিকতা হলো মাতৃভাষার প্রতি অমোঘ টান। এবার দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে তাই দেখা গেলো বেলজিয়ামে। অভিভূত সমস্ত বাঙালি। এবার ব্রাসেলসে পুজোর থিম ছিল – ‘শিশু মনে তিন রায়’। আসল বিষয় হলো, বেলজিয়ামের বাঙালিদের মধ্যে এখনও সম্পূর্ণভাবে বেঁচে আছে বাংলা সংস্কৃতি। সেভাবেই ব্রাসেলসে উদযাপিত হচ্ছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব। সেখানে এবছরের পুজোর থিমে রয়েছে ষোলাআনা বাংলার সংস্কৃতির ঐতিহ্য—‘শিশু মনে তিন রায়’। ২০২১ সালে বেলজিয়ামের ব্রাসেলস শহরে গড়ে ওঠে সেদেশের প্রবাসী বাঙালিদের সংগঠন ‘তেরো পার্বণ’। প্রতি বছরই দুর্গাপুজোর আয়োজন করছেন তাঁরা। এবারের থিমের (শিশু মনে তিন রায়) সঙ্গে সম্পর্কিত উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, সুকুমার রায় এবং সত্যজিৎ রায়। কেন এমন থিম? তার উত্তরে ‘তেরো পার্বণ-এর বক্তব্য—“আর যেখানেই যাও না রে ভাই সপ্তসাগর পার… শুধু সপ্তসাগর নয়, (আবোল তাবোল) প্রকাশকালের ১০১ বছর পেরিয়ে আজও প্রাসঙ্গিক আমাদের চিরপরিচিত শিশু সাহিত্যিক সুকুমার রায়। শুধু সুকুমার নন, তাঁর পিতা উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এবং পুত্র বিশ্ববিখ্যাত চিত্র পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের অনবদ্য সব সৃষ্টিও শিশুমনে জায়গা করে নিয়েছে, হয়ে উঠেছে তাদের বড় হয়ে ওঠার অনন্য সাথী।’ এর পরে সহজেই বোঝা যায় কি আন্তরিক টান বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি। এই বঙ্গে বসে আমরা জানাই তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ।

একেই মনেহয় বলে, ‘ভাষার আন্তর্জাতিকতা’ Read More »

নবমীতে দেবীর গা থেকে চুরি হয়ে গেলো ২৫ লাখ টাকার গয়না

চোর যে অচিরেই ধরা পড়বে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কারণ চোর জানতো না যে ওখানে লাগানো আছে CCTV. ফলে খুব সহজেই চোরকে দেখা গেছে। পুজোর মধ্যেই জমিদার বাড়ির দুর্গামন্দিরের দুঃসাহসিক চুরি। মন্দিরের তালা ভেঙে দেব-দেবীর গায়ে থাকা ২৫ লক্ষ টাকার গয়না লুট করল এক দুষ্কৃতীরা। মন্দিরের ভিতরে থাকা সিসিটিভি-তে চুরির বিষয়টি ধরা পড়েছে। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। পাচুন্দি গ্রামে চট্টোপাধ্যায় (আইমাদার) পরিবার এলাকার জমিদার বাড়ি। ২০টি পরিবার পালা করে প্রতি বছর দুর্গাপুজো করে। এবছরও তার অন্যথা হয়নি। বাড়ির মধ্যে পাকা মন্দির। লোহার গেটে তালা দেওয়া থাকে রাতে। সেই তালা ভেঙেই চুরির ঘটনা ঘটে। সকালে মন্দিরের তালা ভাঙা দেখে সকলেই কাতর হয়ে পারেন। খবর যায় পুলিশে। ভিতরে ঢুকে দেখা যায়, দুর্গা প্রতিমার মাথায় থাকা সোনা-রুপো মেশানো দেড় কেজি ওজনের মুকুট চুরি গিয়েছে। এছাড়াও প্রতিমার গায়ে থাকা গয়নাও লুট হয়েছে। পরিবারের দাবি, সবমিলিয়ে গয়নার বাজারমূল্য প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা। মন্দিরের ভিতরে থাকা সিসিটিভিতে দেখা গিয়েছে, রাত ১২টা ৪৮ মিনিট নাগাদ মন্দিরে ঢুকেছিল দুষ্কৃতী। ৭ মিনিটের মধ্যে প্রায় ২৫ লক্ষ টাকার গয়না চুরি করে পালায় গামছায় মুখ ঢাকা দুস্কৃতী। এখন পর্যন্ত চোর ধরা না পড়লেও পুলিশের বিশ্বাস অচিরেই ধরা পড়বে চোর।

নবমীতে দেবীর গা থেকে চুরি হয়ে গেলো ২৫ লাখ টাকার গয়না Read More »

লক্ষ্মীপুজো – ২০২৪

লক্ষ্মীপুজো বাঙালির ঘরে ঘরে হয়। সকলকেই মা লক্ষ্মীর আরাধনা করেন। দুর্গাপুজোর পরেই চলে আসে লক্ষ্মীপুজো। ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে লক্ষ্মী পুজোর তোড়জোড়। কোজাগরী পূর্ণিমার দিন ঘরে ঘরে পূজিত হন মা লক্ষ্মী। সৌভাগ্য ও সমৃদ্ধির  জন্য লক্ষ্মী দেবীর আরাধনা করা হয়ে থাকে। মা লক্ষ্মী হলেন ধন- সম্পদের দেবী। ধন, যশ, খ্যাতি, সুস্বাস্থ্যের জন্য দেবী লক্ষ্মীর আরাধনায় মেতে ওঠে বাংলার প্রায় প্রতিটা পরিবার। বাংলায়  শারদীয়া দুর্গোৎসবের পর আশ্বিন মাসের শেষ পূর্ণিমা তিথিতে কোজাগরী লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়।  ‘কোজাগরী’ কথাটির অর্থ ‘কে জেগে আছো?’ হিন্দু পুরাণ মতে, আশ্বিনের এই পূর্ণিমার রাতে দেবী লক্ষ্মী এসে ঘরে ঘরে খোঁজ নিয়ে যান, কে জেগে আছে। এই রাতে যে ব্যক্তি জেগে দেবীর আরাধনা করেন, তার ঘরেই প্রবেশ করেন দেবী লক্ষী। জানুন এবছরের কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর নির্ঘণ্ট। পঞ্জিকা মতে,আগামী ১৬ অক্টোবর, বুধবার পড়েছে  এবছরের কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো। ১৬ অক্টোবর, রাত্রি ৭/২৩/৪৫ থেকে ১৭ অক্টোবর সন্ধ্যা ৫/১৭/৩৬ অবধি থাকবে পূর্ণিমা তিথি। বাঙালি হিন্দু ঘরে লক্ষ্মী পুজো এক চিরন্তন উৎসব। অনেকেই সারা বছর প্রতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার লক্ষ্মী দেবীর আরাধনা করে থাকেন। এছাড়া শস্য সম্পদের দেবী বলে ভাদ্র সংক্রান্তি, পৌষ সংক্রান্তি, চৈত্র সংক্রান্তিতে এবং আশ্বিন পূর্ণিমা ও দীপাবলীতে লক্ষ্মীর পুজো হয়।  বেদে বর্ণিত হয়েছে লক্ষ্মী পুজোর পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র –‘নমস্তে সর্বদেবানাং বরদাসি হরিপরিয়ে। যা গতিস্তং প্রপন্নানাং সা মে ভূয়াত্বদর্চবাৎ।।’আরও পাওয়া যায়,লক্ষ্মী পুজো প্রণাম মন্ত্র – ‘ওঁ বিশ্বরূপস্য ভার্যাসি পদ্মে পদ্মালয়ে শুভে। সর্বতঃ পাহি মাং দেবী মহালক্ষ্মী…’।

লক্ষ্মীপুজো – ২০২৪ Read More »

ভ্রমণ-কালিংপং এই আছে ‘আপার গুম্ফাহাটা’- বৌদ্ধদের অপার শান্তির জায়গা

পাহাড়ে আমরা যাই। দার্জিলিং কালিংপংএ হয়তো আমরা অনেকবার গেছি। কিন্তু কালিংপং এই আছে এক অফবিট বেড়ানোর জায়গা আপার গুম্ফাহাটা।  বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বিদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র এই জায়গা। কারণ এখানে নাকি বুদ্ধদেবের পদচিহ্ন রয়েছে। এখানে একটি মনেস্ট্রি রয়েছে যেটি একটা সময়ে তৈরি করেছিলেন ভুটানের রাজা। কত বছর আগে এই বৌদ্ধ গুম্ফাটি তৈরি হয়েছিল তার সঠিক তথ্য এখনও কেউ দিতে পারেন না। তবে প্রাথমিক ভাবে অনুমান করা হয় ১৬ শতকে এই গুম্ফাটি তৈরি হয়েছিল। উঁচু পাহাড়ের উপরে রয়েছে গুম্ফাটি। কিন্তু বর্তমানে গুম্ফাটি অনেকটাই নতুন করে তৈরি করা হয়েছে। এখানে আছে এক পবিত্র সৌন্দর্য। তাই বৌদ্ধ ধর্মপ্রাণ মানুষেরা শান্তির জন্য এখানে আসেন। এই গুম্ফায় আসতে হলে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। এখানে কেউ জোরে কোনও কথা বলতে পারবেন না। আস্তে আস্তে কথা বলতে হবে। সেই সঙ্গে যতটা কম কথা বলা যায় ততটাই ভাল। এখানকার পরিবেশ এতোটাই শান্ত যে মন ভাল হয়ে যায়। প্রশান্তি ফিরে আসে মনে।   যাওয়া – শিলিগুড়ি থেকে এর দূরত্ব ৬৬ কিলোমিটার। গাড়িতে সোজা চলে আসা যায়। বাসেও আসা যায়। বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে এর দূরত্ব ৭৪ কিলোমিটার। সেখান থেকেও গাড়িতে যাওয়া যায়। তবে আগে থেকে গাড়ি বুক করে রাখা ভাল। এই গুম্ফাটিতে এলে ভুটানি স্থাপত্যের নিদর্শন মেলে। এখানে সন্ন্যাসীরা উপাসনা করেন। সেকারণে এখানে কোনও রকম চিৎকার বা জোরে কথা বলা একেবারেই বারণ।

ভ্রমণ-কালিংপং এই আছে ‘আপার গুম্ফাহাটা’- বৌদ্ধদের অপার শান্তির জায়গা Read More »

ত্বক পরিষ্কার ও উজ্জ্বল করতে একদম ঘরোয়া পদ্ধতি

সারা বছর কর্ম ক্লান্তির ছাপ আমাদের মুখে পড়ে। পরে বেশ কিছু কালো দাগ। ২০ মিনিটে এবার ত্বক উজ্জ্বল ও পরিষ্কার করুন। পুজোর সময় যদি নিজেকে একেবারে দাগ হীন সুন্দর করতে চান, তাহলে হাতে তুলে নিন মাত্র দুটো জিনিস একটা হল গোলাপ জল, অন্যটা হল ভিটামিন ই অয়েল। চলুন জেনে নিই নিজেকে কি করে সুন্দর করবেন। একটি পাত্রের মধ্যে গোলাপ জল আর ভিটামিন ই অয়েলকে মিশিয়ে ভালো করে রেখে দিন, কিন্তু যদি বাজার চলতি কেনা গোলাপ জল ব্যবহার করতে পারেন।   ব্যাস,কাজ অনেকটাই এগিয়ে গেলো। প্রথমেই যে কাজটি করতে হবে, রাতে শুতে যাবার সময় মুখ ভালো করে পরিষ্কার করে নিয়ে এই মিশ্রণটি তুলে করে গোটা মুখে, গলায়, পিঠে লাগিয়ে ফেলতে হবে এটি নাইট ক্রিমের সাথে ব্যবহার করতে পারেন। যারা বাজার চলতি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন, তারা কিন্তু স্নান করার পরে অবশ্যই এটি ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। শীতকালে বডি লোশন কেনার কোন দরকার নেই, স্নান করার পরে বা রাতে শুতে যাওয়ার সময় গোটা শরীরে যদি এটি মালিশ করতে পারেন, তাহলে দেখবেন আপনার ত্বক হয়ে যাবে দুধের মতন ফর্সা।

ত্বক পরিষ্কার ও উজ্জ্বল করতে একদম ঘরোয়া পদ্ধতি Read More »

SSKM এ দু’দল দুষ্কৃতীর ক্ষমতা দখলের লড়াই – নীরব পুলিশ

কোনো পুলিশ ওখানে ছিল না বললে, স্বীকার করতে হবে যে জুনিয়র ডাক্তারদের অন্যতম দাবি – হাসপাতালে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা – তা করা হয় নি। আর সরকার পক্ষ থেকে আগেই জানানো হয়েছে, হাসপাতালে পুলিশ অনেক বাড়ানো হয়েছে। তা যদি সত্যিই হয়, তাহলে এটাই প্রমাণ হয় যে পুলিশ অন্ধ হয়ে ছিল। ঘটনা সূত্রে জানা যায়, রবিবাসরীয় সকালে, হকি স্টিক, উইকেট নিয়ে এসএসকেএম হাসপাতালে ঢুকে তুমুল মারধর করলো এক গোষ্ঠী আরেক গোষ্ঠীকে। আর তার জেরে রোগীর আত্মীয়রা আক্রান্ত হয়েছেন বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় আলোড়ন পড়ে গিয়েছে এসএসকেএম হাসপাতালে। এই মুহূর্তে ওই ওই দুই গোষ্ঠী কারা হতে পারে তা বুঝতে খুব বেশি অসুবিধা কারোর হচ্ছে না। এসএসকেএম হাসপাতালে আজ মোটরবাইক নিয়ে ঢুকে পড়ে কয়েকজন দুষ্কৃতী বলে খবর। তাদের হাতে ছিল হকি স্টিক, উইকেট এবং লাঠি জাতীয় কিছু বস্তু। ট্রমা কেয়ার সেন্টারে ঢুকে তাণ্ডব চালাতে থাকে তারা। চিকিৎসাধীন এক রোগীর আত্মীয়কে ব্যাপক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। কয়েকজন জুনিয়র ডাক্তারের অভিযোগ, হামলা যেখানে হয়েছে সেখানে পুলিশ ছিল। কিন্তুপুলিশ নীরব দর্শক ছিল। এই হামলার ঘটনায় এক যুবকের মাথা ফেটে যায়। আর তখনই পরিস্থিতি ঘোরালো হয়ে ওঠে। তাঁরা ট্রমা কেয়ার সেন্টারের দিকে ঢুকে ব্যাপক মারধর করতে শুরু করে। এই ট্রমা কেয়ার সেন্টারের বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন এক রোগীর ছেলে সৌরভ মোদক। তাঁকেই বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। মাথা ফাটে তাঁর। এসএসকেএম হাসপাতালের এক কর্মী বলছেন, হঠাৎ করে এমন তাণ্ডব দেখে হকচকিয়ে যাই। তবে কাউকে চিনতে পারিনি। মনে হচ্ছে এই হাসপাতালের দুই গোষ্ঠীর ক্ষমতা প্রদর্শনের লড়াইয়ে এমন ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ গোটা ঘটনার তদন্ত করছে। প্রকৃত অপরাধীরা ধরা পড়বে। অপরাধীরা ধরা পড়বে কি না – তা পরের প্রশ্ন। কিন্তু হাসপাতালের নিরাপত্তা যে নেই তা আবার প্রমাণিত।

SSKM এ দু’দল দুষ্কৃতীর ক্ষমতা দখলের লড়াই – নীরব পুলিশ Read More »