September 21, 2024

সরকারি সংস্থার পুনরুত্থান: দীর্ঘদিন ধরে গ্রাহক হারানোর পরে, BSNL আবার জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

সরকারি সংস্থার পুনরুত্থান: দীর্ঘদিন ধরে গ্রাহক হারানোর পরে, BSNL আবার জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

New Users: বিশ্লেষণ এবং ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা উপরে দেওয়া নিবন্ধের একটি বিশদ বিশ্লেষণ: মূল বিষয়: বিশ্লেষণ: ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা: ব্লগ পোস্টের জন্য আরও কিছু বিষয়: উপসংহার: BSNL-এ গ্রাহক সংখ্যা বৃদ্ধি একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। এটি দেখায় যে গ্রাহকরা এখনও সরকারি সংস্থার উপর বিশ্বাস করে এবং কম দামের পরিষেবা পছন্দ করে। এই পরিস্থিতি ভারতীয় টেলিকম খাতে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে পারে।

সরকারি সংস্থার পুনরুত্থান: দীর্ঘদিন ধরে গ্রাহক হারানোর পরে, BSNL আবার জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। Read More »

বিবাহ বিধ্বংসী: একটি ভয়াবহ বাস্তবতা

“বিয়ের বন্ধন ভাঙার ব্যবসা: ওয়েডিং ডেস্ট্রয়ারদের অন্ধকার জগৎ”

বিবাহ বিধ্বংসী: একটি ভয়াবহ বাস্তবতা কে এই বিবাহ বিধ্বংসী? বিবাহ বিধ্বংসীরা হলেন এমন একদল ব্যক্তি, যারা নিজেদের দক্ষতা ও যোগাযোগের মাধ্যমে পাত্র-পাত্রীর মধ্যকার সম্পর্ক ভেঙে দিতে পারদর্শী। তারা বিভিন্ন কৌশল ও কৌশল অবলম্বন করে এই কাজটি করে থাকে। তাদের মূল লক্ষ্য হল বিয়ে ভেঙে দেওয়া এবং এর বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করা। কীভাবে তারা কাজ করে? কেন এই পেশা? এই ধরনের পেশার উদ্ভবের পেছনে বিভিন্ন কারণ রয়েছে। আইনী দিক বিবাহ বিধ্বংসীদের কাজ আইনত অবৈধ। এটি একটি দণ্ডনীয় অপরাধ। এই ধরনের কাজের ফলে বিভিন্ন ধরনের আইনি জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। যেমন- সামাজিক প্রভাব বিবাহ বিধ্বংসীদের কার্যকলাপ সমাজে বিভিন্ন ধরনের প্রভাব ফেলে। উপসংহার বিবাহ বিধ্বংসীদের কার্যকলাপ সমাজের জন্য একটি বড় হুমকি। এই ধরনের কাজকে রুখতে সরকারি স্তরে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। পাশাপাশি, সমাজের সচেতনতা বাড়ানোও জরুরি। আপনার মতামত জানান আপনি বিবাহ বিধ্বংসীদের সম্পর্কে কী মনে করেন? এই সমস্যার সমাধানে আপনার কী পরামর্শ? #বিবাহবিধ্বংসী #সমাজ #আইন #নৈতিকতা Disclaimer: এই ব্লগ পোস্টটি শুধুমাত্র তথ্যমূলক উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে। এখানে উল্লিখিত তথ্য সঠিক এবং নির্ভরযোগ্য বলে বিবেচিত হলেও, কোনো ধরনের আইনি পরামর্শ হিসেবে এটিকে গণ্য করা উচিত নয়।

“বিয়ের বন্ধন ভাঙার ব্যবসা: ওয়েডিং ডেস্ট্রয়ারদের অন্ধকার জগৎ” Read More »

পুজোয় বঙ্গবাসীর পাতে পদ্মার ইলিশ! তিন হাজার টন মাছ পাঠানোর অনুমতি দিল ইউনূস সরকার

শিরোনাম: পুজোয় বাঙালির থালে পদ্মার রানি! ইলিশের আমদানিতে সবুজ সংকেত

আজকের খবরটা বাঙালির জন্য চমকের! পুজোর আগেই বাংলাদেশ সরকার পশ্চিমবঙ্গে তিন হাজার টন ইলিশ পাঠানোর অনুমতি দিয়েছে। শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর বাণিজ্য মন্ত্রকের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।এর আগে বাংলাদেশ সরকার জানিয়েছিল, উৎসবের মরসুমে ভারতে ইলিশ রফতানি বন্ধ রাখা হচ্ছে। অভ্যন্তরীণ চাহিদার কারণেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানানো হয়েছিল। নেপথ্যে অন্য কোনও কারণ নেই বলেও জানিয়েছিল মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার। শনিবার বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, দুর্গাপুজোর আগে তিন হাজার মেট্রিক টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, ভারতের যে সকল ব্যবসায়ীরা মাছ আমদানির জন্য আগে আবেদন করেছিলেন, তাঁদের আর নতুন করে আবেদন করার প্রয়োজন নেই। তবে নতুন করে যাঁরা আবেদন করতে চান, তাদের আগামী ২৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। ইলিশ আমদানির প্রক্রিয়া নিয়ে যদিও ভাবতে রাজি নয় এ বঙ্গের বাঙালিরা। তাদের কাছে তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ, বাজারে গিয়ে পদ্মার এক কেজি ইলিশ কত দিয়ে কিনতে হবে? ফিশ ইম্পোর্টাস অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদকের কথায়, ‘‘মাছের দাম কত কী হবে, বলা এখনই সম্ভব নয়। এমনিতেই ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া। যদি পরিমাণে বেশি আসে, তবেই দাম কম হবে। নয়তো দাম বেশিই থাকবে।’’ পদ্মার রানি ইলিশ ছাড়া বাঙালির পুজো কেমন হয়? এই খবরে বাঙালির মুখে হাসি ফুটে উঠবে বলেই মনে হচ্ছে। পুজোর ঠিক আগে এই সুখবর সত্যিই আনন্দের। এই সিদ্ধান্তের পেছনে কী কারণ?

শিরোনাম: পুজোয় বাঙালির থালে পদ্মার রানি! ইলিশের আমদানিতে সবুজ সংকেত Read More »