ভ্রমণ -কালিংপং এর কাছেই ‘মুঙ্গেরজুং’ গ্রাম – আপনার নতুন ডেস্টিনেশন

 গরমে এক টুকরো শীতলতার জন্য মন হাঁস-ফাঁস করে। মানুষ চায় একটু নীরবতার মধ্যে মন খুলে ঘুরে আসতে। যাঁরা এমনভাবে নৈঃশব্দের জগতে পাহাড়ে যেতে চান,তাঁরা আসুন ‘মুঙ্গেরজুং’ গ্রামে। দার্জিলিং-ডুয়ার্স এর বদলে এবারের গরমের ছুটিতে আপনাদের ডেস্টিনেশন হোক মুঙ্গেরজুং। কয়েকদিনের জন্য আপনারা ঘুরে আসতে পারেন ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম মুঙ্গেরজুং থেকে।আমরা দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি মুঙ্গেরজুং আপনাকে ব্যর্থ করবে না।

কালিম্পং শহর থেকে ২০-২২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গ্রামটি। এই গ্রাম থেকে তিস্তার এক অন্য রূপ দেখা যায়। এই গ্রামে হোটেল না থাকলেও কিছু হোমস্টে রয়েছে। তবে এখানে আসার আগে অবশ্যই হোমস্টে বুক করে আসুন। এই হোমস্টেগুলির খরচ ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে। চা বাগানের বিশাল সম্ভার রয়েছে এই গ্রামে। অনেকের কাছেই এই গ্রাম এখনো অপরিচিত। এখানকার হোমস্টেগুলির সামনে দিয়েই বয়ে চলেছে তিস্তা নদী। এখান থেকে স্পষ্ট ভাবে দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা। প্রথমে শেয়ার গাড়ি করে রংপো পৌঁছতে হবে এই গ্রামে আসার জন্য। সেখান থেকে প্রাইভেট গাড়ি বুক করে আপনারা অনায়াসে পৌঁছে যেতে পারেন মুঙ্গেরজুং।

  যাওয়া – আপনি এনজিপি থেকে সরাসরি গাড়ি ভাড়া করে যেতে পারেন। আবার কালিংপং পৌঁছেও গাড়ি ভাড়া নিয়ে যেতে পারেন।

  থাকা – ওখানে এখন অনেক হোমস্টে হয়েছে। ভাড়াও বেশি নয়। তবে আগে বুক করে যাওয়াই ভালো।

Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Popular News

Latest News

ভারতীয় প্রাচীন সভ্যতার সঙ্গে মিলে আছে ৪ হাজার বছর আগের সিন্ধু সভ্যতার যুগ। এবার মানুষের সামনে তাই তুলে ধরতে চলেছে গুজরাট সরকার। …

আজ কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো। হিন্দু বাঙালিরা ঘরে ঘরে লক্ষ্মীর আরাধনায় ব্যস্ত। লক্ষ্মী বিনা সারা জগৎ অচল। আর লক্ষ্মীও বেশ চঞ্চলা। কোথাও অধর্ম, …

মুকেশ আম্বানি নিজেই একটা ইনডাস্ট্রি। বিশ্বের অন্যতম ধনকুবের। চাল, ডাল, তেল থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ, টেলিকম- সর্বত্রই ছড়িয়ে রয়েছে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রি। মুকেশ …

পাহাড় মানেই একরাশ আনন্দ। পাহাড়ের প্রতি বাঁকেই আছে নতুন জগৎ। তাই পাহাড় মানেই নতুন উন্মাদনা। তবে এখন একটু অফবিট ভ্রমণের দিকে ভ্রমণ …